OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মুম্বই ২৬/১১-র ১৫টা বছর পার, তবুও ঘা এখনও দগদগে

01:18 PM Nov 26, 2023 IST | Ayantika Saha
Curtesy; Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: আজকের তারিখ ২৬/১১, মুম্বই হামলা সারা ভারতবাসীর কাছে এক অভিশপ্ত দিন। ফারাক শুধু বছরের। ২০০৮ থেকে ২০২৩, নয় নয় করে ১৫টা বছর পার। তবুও ঘোর কাটে না সেই দিনের হামলার সাক্ষীদের। প্রাণ গিয়েছে বহু মানুষের।

২৬/১১ এখন ভারতের ইতিহাসে একটি কালো দিন হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ২০০৮ সালে এই দিনেই মুম্বইয়ে চার দিন ব্যাপী সন্ত্রাস হামলা হয়েছিল। ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস, ওবেরয় ট্রাইডেন্ট, তাজ প্যালেস অ্যান্ড টাওয়ার কেঁপে উঠেছিল সেদিন হামলায়। বয়ে গিয়েছিল লাল বন্যা। এত গুলো দিন পার। তবুও ন্যায় বলতে শুধুমাত্র আজমল কাসভের ফাঁসি।

২০০৮ সালের ২৯ নভেম্বর হামলার শেষ দিনে ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (এনএসজি) তাজ হোটেল থেকে সন্ত্রাসবাদীদের নির্মূল করতে অপারেশন টর্নেডো চালায়। ওই হামলায় বিদেশি ও নিরাপত্তা কর্মীসহ মোট ১৬৬ জন নিহত হয়, পাকিস্তানের লস্কর-ই-তৈবার (এলইটি) সঙ্গে যুক্ত নয় জন সন্ত্রাসীকে গুলি করে হত্যা করা হয় এবং কাসাবকে হেফাজতে নেওয়া হয়। তাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় এবং ২০১২ সালের ২১ নভেম্বর ফাঁসি দেওয়া হয়।

২৬ নভেম্বর, ২০০৮, পাকিস্তান থেকে নিয়ন্ত্রিত ১০ জন যুবক করাচি থেকে স্পিড বোটে করে মুম্বইয়ে পৌঁছায়। তারা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, দু'জন সন্ত্রাসী ট্রাইডেন্টে প্রবেশ করে, দু'জন তাজমহলে যায় এবং চারজন নরিম্যান হাউসে প্রবেশ করে। কাসাব এবং ইসমাইল খান নামে আরেক সন্ত্রাসী ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাসে এলোমেলোভাবে গুলি চালাতে শুরু করে। এরপর এই দু'জন কামা হাসপাতালে যান, যেখানে তারা অশোক কামতে, বিজয় সালস্কার এবং সন্ত্রাসবিরোধী স্কোয়াডের তৎকালীন প্রধান হেমন্ত করকরে সহ ছয় জন পুলিশ অফিসারকে আক্রমণ করে হত্যা করে।
তারা জিপটি ছিনতাই করে পালানোর চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশ তাদের বাধা দেয়। কাসাব ধরা পড়ে, এবং খান বন্দুকযুদ্ধে মারা যায়। মারা গেছেন আরও এক পুলিশ কর্মকর্তা।

সেদিন তাজ হোটেল থেকে নির্গত আর্তনাদগুলি গ্রাস করেছিল শহরকে। ২৬/১১-র সেই ঘা এখনও দগদগে। তাড়া করে বেরায় সেদিনের হামলায় ভাগ্য চক্রে বেঁচে যাওয়া মানুষদের।

Tags :
26/11MumbaiMumbai attack
Next Article