OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বাংলাদেশে সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের লড়াইয়ে ১,৯৮৫ প্রার্থী

01:03 PM Dec 05, 2023 IST | Ayantika Saha
Curtesy: Google

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বাংলাদেশে সংসদের ভোটে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর বাছাই প্রক্রিয়াতেই আটকে গেলেন ৭৩১ প্রার্থী। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছেন অন্তত পাঁচজন। আছেন বর্তমান সংসদের ছয় সংসদ সদস্যও (এমপি)। টানা চার দিনের বাছাইয়ে ৩০০ সংসদীয় আসনের ২ হাজার ৭১৬ প্রার্থীর মধ্যে ১ হাজার ৯৮৫ জনকে নির্বাচনে যোগ্য ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে বাতিল হওয়া প্রার্থীরা আজ থেকে আবার আপিলের সুযোগ পাবেন।

ইসি বেশ কয়েকজন প্রাক্তন এমপির মনোনয়নপত্রও বাতিল করেছে। বাংলাদেশের ৬৬টি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে শুক্রবার থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত চলে বাছাই প্রক্রিয়া। প্রার্থী ও তাদের প্রতিনিধিদের সামনেই বাছাই করা হয় মনোনয়নপত্র। অধিকাংশ মনোনয়নপত্র বাতিলের মূল কারণ ছিল ঋণ, অসম্পূর্ণ বা ত্রুটিপূর্ণ দাখিল।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন কিশোরগঞ্জ-৩ মো. নাসিরুল ইসলাম খান, কক্সবাজার-১ সালাহউদ্দিন আহমেদ, নোয়াখালী-৩ মো. মামুনুর রশীদ কিরন, বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ ও ঝালকাঠি-১ আসনের বজলুল হক হারুন। এবার ২৯৮ আসনে মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করেছিল ক্ষমতাসীন দলটি। পাঁচটি আসনে তাদের প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় এখন নৌকাশূন্য আসনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬।

মনোনয়নপত্র জমার শেষ সময় ছিল বৃহস্পতিবার। ঢাকার নির্বাচন ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল নেবে ইসি। এর পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিশনের উপস্থিতিতে শুনানি হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে আপিলের শুনানি ও নিষ্পত্তি করে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।

মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। এর তিন সপ্তাহ পর ৭ জানুয়ারি হবে ভোট। এর আগে প্রার্থি প্রত্যাহারের পর ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। নির্বাচনী প্রচারের জন্য ১৯ দিন সময় রাখা হয়েছে। ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচার শেষ করতে হবে। অর্থাৎ ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ভোটের প্রচার চালানোর সুযোগ থাকছে।

Tags :
BangladeshBangladesh Parliamentary ElectionElection
Next Article