OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

রাজ্যসভা নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন না পার্থ-বালু সহ তৃণমূলের ৪ বিধায়ক

12:15 PM Jan 31, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই দেশজুড়ে ২৪’র মহাভোটের ডঙ্কা বেজে উঠবে। ঠিক তার আগে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি দেশের ১৫টি রাজ্যের মোট ৫৬টি রাজ্যসভা আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সেই তালিকায় আছে বাংলার ৫টি আসনও। রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ নাদিমুল হক, আবিররঞ্জন বিশ্বাস, শুভাশিস চক্রবর্তী ও শান্তনু সেনের কার্যকালের মেয়াদ আগামী ২ এপ্রিল শেষ হচ্ছে। আবার ওই দিনই শেষ হচ্ছে বাংলা থেকে নির্বাচিত কংগ্রেসের সাংসদ অভিষেক মনু সিংভির মেয়াদও। রাজ্য বিধানসভার বর্তমান অঙ্কের নিরিখে এই ৫টি আসনের মধ্যে ৪টি তৃণমূল এবং ১টি আসন বিজেপির দখলে যেতে চলেছে। যদিও এখন জানা যাচ্ছে, তৃণমূলের ৪জন বিধায়ক এই নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। অর্থাৎ বিধায়ক হিসাবে তাঁরা তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবেন না। এই ৪জন বিধায়কের অন্যতম দুই বিধায়ক হলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।

জানা গিয়েছে, এবারের নির্বাচনে জয়ী হতে গেলে ওই ৫টি আসনে যারা প্রার্থী হবেন তাঁদের নূন্যতম ৬৭টি করে প্রথম পছন্দের ভোট পেতে হবে। রাজ্য বিধানসভায় এখন খাতায়কলমে ২৯৪জন বিধায়কের মধ্যে ২৯৩জন বিধায়ক রয়েছেন। এদের মধ্যে বিজেপির বিধায়ক আছেন ৭৪জন। কংগ্রেসের বিধায়ক আছেন ১জন এবং ১জন আছেন নির্দল বিধায়ক। বাকি ২১৭জন বিধায়ক তৃণমূলের। কিন্তু এই ২১৭জন বিধায়কের মধ্যে ৪জন বিধায়ক এই নির্বাচনবে ভোট দিতে পারবেন না। পার্থ ও বালু ছাড়াও এই তালিকায় থাকছেন মানিক ভট্টাচার্য ও জীবনকৃষ্ণ সাহও। ১৯৫১ সালের জন প্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী ভোটে অংশ নিতে পারবেন না এই ৪জন। নির্বাচন কমিশন সূত্রে এমনই খবর মিলেছে। ১৯৫১ সালের জন প্রতিনিধিত্ব আইনের ৬২ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় কোনও ব্যক্তি তা তিনি সাজাপ্রাপ্ত হোন কী বিচারাধীন, দেশের কোনও নির্বাচনেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

রাজ্যসভার নির্বাচনে ভোট দিতে পারেন কেবলমাত্র লোকসভার সাংসদ এবং বিধানসভার বিধায়কেরা। অর্থাৎ বাংলার ৫টি রাজ্যসভার আসনের নির্বাচনে ভোট দেবেন রাজ্যের ৪২জন সাংসদও। সেখানে আবার তৃণমূলের সাংসদ আছেন ২৩জন। বিজেপির সাংসদ আছেন ১৭জন। ২জন আছেন কংগ্রেসের সাংসদ। প্রাথমিক ভাবে ৫টি আসনের ক্ষেত্রে ৪টি আসনে তৃণমূলের এবং ১টি আসনে বিজেপির প্রার্থীর জয় নিশ্চিত। তবে দুই দলের ৫ প্রার্থী বাইরে আরও কেউ প্রার্থী হলে ভোট অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু ৫জনের বেশি মনোনয়ন দাখিল না হলে দুই দলের ৫ প্রার্থীই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী বলে বিবেচিত হবেন।

Next Article