For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

২০২৩’র TET’র প্রশ্নপত্র ও উত্তরের Option নিয়ে ৪৬৫টি অভিযোগ জমা পড়ল পর্ষদে

২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত Teacher Eligibility Test বা TET’র প্রশ্নপত্র ও উত্তরের Option নিয়ে ৪৬৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে পর্ষদে।
04:32 PM Jun 22, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
২০২৩’র tet’র প্রশ্নপত্র ও উত্তরের option নিয়ে ৪৬৫টি অভিযোগ জমা পড়ল পর্ষদে
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: সংখ্যাটা নেহাত কম নয়। কার্যত রেকর্ড বলেও ভুল বলা হবে না। ৪৬৫টি। হ্যাঁ এই সংখ্যক অভিযোগই জমা পড়েছে রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের(WBBPE) কাছে। সেই অভিযোগ এসেছে গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত Teacher Eligibility Test বা TET 2023’র প্রশ্নপত্র ও উত্তরের Option নিয়ে। গত বছর TET’র দিনই প্রশ্নপত্র এবং OMR Copy পেয়েছিলেন পরীক্ষার্থীরা। তার পর উত্তরমালা প্রকাশ করে পর্ষদ। পরীক্ষার্থীদের তা ভুল মনে হলে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ দেওয়া হয়। তার ভিত্তিতেই সাড়ে ৪০০’র বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। তবে ঠিক ক’টি প্রশ্নের উত্তর ভুল বলে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে, তা জানা যায়নি। পরীক্ষা পদ্ধতির স্বচ্ছতা বজায়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ প্রশ্নের Model Answer ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছিল। সেই সব প্রশ্নপত্র ও মডেল উত্তর চ্যালেঞ্জ করেই ৪৬৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে পর্ষদে। এই প্রসঙ্গে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল(Goutam Pal) জানিয়েছেন, ‘সোমবার থেকে পর্ষদের বিশেষজ্ঞ কমিটি অভিযোগ বিশ্লেষণ শুরু করবে। Model Answer এবং অভিযোগ খতিয়ে দেখে যেটা সঠিক, সেটাই চূড়ান্ত করা হবে। তার ভিত্তিতেই ফলপ্রকাশ হবে।’ 

Advertisement

উল্লেখ্য ২০১২, ২০১৪, ২০১৭ এবং ২০২২-এর প্রাথমিকের টেটেও প্রশ্ন ভুল অথবা উত্তরের অপশন ভুল অভিযোগে মামলা হয়েছিল। ২০১২-র টেটের ভিত্তিতে সাড়ে ১৭ হাজার নিয়োগের পরেও একটি প্রশ্নের উত্তর ভুলের জেরে আদালতের রায়ে আরও ৯০০ জনের চাকরি হয়। ২০১৪-র টেটের ভিত্তিতে দু’দফায় ৪২,৯৪৯ ও সাড়ে ১৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগের পর ৬টি প্রশ্ন ভুল নিয়ে মামলায় দফায় দফায় আরও অসংখ্য নিয়োগ হয়েছে। অতিরিক্ত ১ নম্বর পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে ২৬৯ জনের চাকরিও বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ২০১৭-য় ২০টি এবং ২০২২-এর টেটের প্রশ্ন ও উত্তরের অপশনে ২৪টি ভুল সংক্রান্ত মামলায় যথাক্রমে বিশ্বভারতী ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে দায়িত্ব দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। তা চ্যালেঞ্জ করে পর্ষদ ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে। পর্ষদের যুক্তি, প্রশ্ন বা উত্তরে ভুল রয়েছে কিনা, তা যাচাইয়ে সবচেয়ে উপযোগী পর্ষদের বিশেষজ্ঞ কমিটিই। কমিটিতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিও রয়েছেন। সেই কমিটিই সোমবার থেকে যাবতীয় জমা পড়া অভিযোগ খতিয়ে দেখবেন।

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement