For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

ভোট প্রশিক্ষণে গরহাজির, Show Cause’র মুখে ৫ হাজার কর্মী

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ৫ হাজার কর্মীকে Show Cause’র নোটিস ধরাতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। উত্তরে সন্তুষ্ট না হলে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ।
10:11 AM Apr 13, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
ভোট প্রশিক্ষণে গরহাজির  show cause’র মুখে ৫ হাজার কর্মী
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: দক্ষিণ দিনাজপুরের পরে এবার পালা দক্ষিণ ২৪ পরগনা(South 24 Pargana) জেলার। ভোট প্রশিক্ষণে(Election Training) হাজিরা না দেওয়ায় এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ৫ হাজার কর্মীকে(5 Thousand Government Employee) Show Cause’র নোটিস ধরাতে চলেছে নির্বাচন কমিশন(ECI)। এই ৫ হাজার কর্মী নোটিস(Show Cause Notice) পাওয়ার পরে কোনও উত্তর না দিলে বা তাঁদের উত্তরে কমিশন সন্তুষ্ট না হলে তাঁদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ করবে কমিশন। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার প্রায় ৫০ হাজার কর্মীকে ভোট প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছিল। যাদের চিঠি পাঠানো হয়েছিল তাঁদের তাঁদের মধ্যে কেউ সরকারি দফতরের কর্মী, কেউবা শিক্ষক। কিন্তু প্রায় ৫ হাজার কর্মী সেই প্রশিক্ষণ নিতে আসেননি। কেন তাঁরা প্রশিক্ষণ নিতে এলেন না, তা বোধগম্য হয়নি আধিকারিকদের। তবে গরহাজিরার সংখ্যা উদ্বেগ বাড়িয়েছে তাঁদের। আর তাই Show Cause’র সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে উত্তরবঙ্গের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার প্রায় ৭০০ কর্মীকে এই একই কারণে Show Cause’র নোটিস পাঠিয়েছিল কমিশন। এবার তো প্রায় ৫ হাজার কর্মীকে নোটিস পাঠানো হচ্ছে।

Advertisement

কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি মাসের ৬ থেকে ৮ তারিখ দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় প্রিসাইডিং এবং পোলিং অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে ভোটকর্মীদের হাজিরা খাতা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, জেলার প্রতিটি মহকুমা থেকেই বহু ভোটকর্মী প্রশিক্ষণ নিতে আসেননি। এর মধ্যে আলিপুর সদরেই গরহাজিরার সংখ্যা বেশি। এমনিতেই এই জেলায় ভোটকর্মীর সংখ্যা খুব কম। তার ওপর কর্মীদের একটি অংশ ইতিমধ্যেই ভোটের ডিউটি থেকে অব্যাহতি চেয়ে জেলাশাসকের দফতরে দরখাস্ত করেছেন। কিছু ক্ষেত্রে আবার আবার প্রভাবশালী নেতা-মন্ত্রীদের থেকেও সংশ্লিষ্টকে ভোটের ডিউটি না দেওয়ার সুপারিশ আসছে। প্রশাসনের ধারণা, এসবের কারণেও আরও হাজার খানেক ভোটকর্মীর নাম বাদ চলে যাবে। প্রশিক্ষণে যারা গরহাজির থেকেছেন, তাঁদের মপ-আপ ট্রেনিংয়ের অপশন দেওয়া হবে। তাতেও যদি তাঁরা অংশ না নেন, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারে প্রশাসন।

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement