OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বিপুল পরিমাণে আঙুর নষ্ট করছে অস্ট্রেলিয়া, কিন্তু কেন ?  

04:55 PM Mar 10, 2024 IST | Srijita Mallick

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ আঙুর সবথেকে বেশি উৎপাদিত হয় অস্ট্রেলিয়ায়। সেই কারণেই  ওয়াইন রফতানিকারক  হিসাবে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। আর এবার এই আঙুর রফতানি নিয়ে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। অস্ট্রেলিয়া নাকি কমিয়ে দিয়েছে আঙুর উৎপাদন।  এর কারণ, বর্তমানে বিশ্ব বাজারে  ওয়াইনের চাহিদা কমেছে।

বিশ্ববাজারে ওয়াইনের চাহিদা কমতে থাকায় অস্ট্রেলিয়া বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষত , সস্তার ওয়াইনের চাহিদা কমে যাওয়ায় বিপাকের মধ্যে পড়েছে প্রস্তুতকারকেরা। কারণ, অস্ট্রেলিয়ায় সব থেকে বেশি লাল ওয়াইনই তৈরি হয়। তাই বর্তমানে বিপাকের মধ্যে পড়েছে অস্ট্রেলিয়ার  অর্থনীতি। এছাড়াও কয়েক বছরে চিনের বাজারের ওপরই অস্ট্রেলিয়ার ওয়াইন নির্ভরশীল ছিল।

গত ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়েও অস্ট্রেলিয়ায়  ২ বিলিয়ন বা ২০০ কোটি লিটার ওয়াইন অবিক্রিত অবস্থায় ছিল। এ বিশাল পরিমাণ ওয়াইন ছিল অস্ট্রেলিয়ার দুবছরের মোট উৎপাদন  ।  এরফলে প্রস্তুতকারক  প্রতিষ্ঠানগুলো বিপাকের মধ্যে পড়ে। সেইজন্য অস্ট্রেলিয়ায় নষ্ট করা হচ্ছে আঙুলের খামার। অস্ট্রেলিয়ার আঙুরের দুই-তৃতীয়াংশ উৎপাদিত হয় দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় গ্রিফিথ শহর ও এর আশপাশে। ১৯৫০ সালে এই অঞ্চলেই প্রথম আঙুর চাষ হয়। বর্তমানে গ্রিফিথ অঞ্চলে এ রকম প্রায় ১১ লাখ আঙুরগাছ নষ্ট করে দিয়েছে। এখান থেকেই পরিষ্কার যে বিশ্ববাজারে ওয়াইনের চাহিদা কমায় বিপাকে পড়েছে অস্ট্রেলিয়ার অর্থনীতি।

Tags :
AustraliaAustralian farmersWine
Next Article