OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

দেদার ছাপ্পা, আগ্নেয়াস্ত্র হাতে শেখ হাসিনার দলের গুন্ডাদের দাপাদাপি

03:07 PM Jan 07, 2024 IST | Sundeep

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: গোটা বিশ্বের কাছে ফের একবার লজ্জায় মাথা নুইয়ে গেল বাংলাদেশিদের। রবিবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নামে যা ঘটছে তা প্রহসনের ভোট বললেও কম বলা হবে। সকাল আটটা থেকে ভোট শুরু হতেই গোটা দেশের বুথ দখল করে নিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দলের গুন্ডারা। সিংহভাগ বুথে বসতে দেওয়া হয়নি বিরোধী দলের এজেন্টদের। ভোটারদের আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে বাড়ি ফেরত পাঠানো হল। তার পরে চললল দেদার ছাপ্পা। এমনকি প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আওয়ামী লীগ গুন্ডাদের দাপাদাপি করতে দেখেও নীরব দর্শক হয়ে ছিল পুলিশ, র‍্যাব ও সেনা জওয়ানরা। দেশের সিংহভাগ বুথে যে শাসকদল আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট নেই, তা স্বীকারও করে নিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আওয়াল।

শনিবার গভীর রাত থেকেই বিভিন্ন ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের দখল নিয়েছিল আওয়ামী লীগের পোষ্য দুষ্কৃতী বাহিনী। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিন্ন দলের ভোটারদের বুথের ধারে কাছে না ঘেঁষার ফতোয়া জারি করে এসেছিল। ফলে সকাল থেকে বুথগুলিতে সাধারণ ভোটারদের উপস্থিতি তেমন নজরে পরেনি। অধিকাংশ বুথেই ভোট কর্মীরা গল্প করে আর তাস খেলে সময় কাটিয়েছেন। আর বুথের ভিতরে থাকা আওয়ামী লীগের দুষ্কৃতীরা দেদার ছাপ্পা ভোট মেরে ব্যালট বাক্স ভরিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের সহযোগী দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরও দাবি করেছেন, এমন ভোট লুঠ অতীতের কোনও নির্বাচনে হয়নি। তবে শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি যে দেশের সাধারণ মানুষের আর কোনও আস্থা নেই তা ভোটদানের হারে স্পষ্ট। প্রথম চার ঘন্টায় গড়ে ভোট পড়েছিল ১৮ শতাংশ। পরের তিন ঘন্টায় তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৭ শতাংশ। ভোটগ্রহণের সময়সীমা শেষের দিকে এগোতেই ব্যালট লুঠ করে ছাপ্পা দিয়ে ভোট শতাংশ বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী ক্যাডার বাহিনী।

Tags :
Awami LeagueBangladesh Parliament ElectionBooth Looting and Rigging
Next Article