OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

২৯ ডিসেম্বর নয়, ভোটের ৯৬ ঘন্টা আগে মোতায়েন হচ্ছে সেনা

05:12 PM Dec 26, 2023 IST | Sundeep

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: ভোট প্রচার শুরু হতে না হতেই নখ-দাঁত বের করে প্রতিপক্ষের কর্মী-সমর্থকদের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েছে আওয়ামী লীগের সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। প্রচারে বেরিয়ে আক্রান্ত হচ্ছেন একের পর এক নির্দল প্রার্থী। আর আওয়ামী ক্যাডারদের বল্গাহীন সন্ত্রাস চালানোর পথ প্রশস্ত করতে এবার সেনা মোতায়েন নিয়ে শুরু হয়েছে টালবাহানা। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয়েছিল আগামী শুক্রবার ২৯ ডিসেম্বর দেশজুড়ে মোতায়েন করা হবে সেনা সদস্যদের। ভোট মিটে যাওয়ার পর ৭২ ঘন্টা রাজপথে রাখা হবে সশস্ত্র বাহিনীকে।

কিন্তু মঙ্গলবার আচমকাই আওয়ামী লীগের ‘পোষ্য ক্যাডারে’ পরিণত হওয়া সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে নয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২৯ ডিসেম্বর থেকে নয়। ভোটের প্রচার শেষ হওয়ার ৪৮ ঘন্টা আগে অর্থা‍ৎ ৩ জানুয়ারি থেকে মোতায়েন করা হবে সেনা সদস্যদের। ওই দিন থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত রাজপথে থাকবেন তারা। শুধু তাই নয়, ভোটের সময়ে কার্যত নিধিরাম সর্দারের ভূমিকা পালন করবে সেনা সদস্যরা। কীভাবে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ব্যবহার করা হবে তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন সংশ্লিষ্ট সংসদীয় আসনের রিটার্নিং আধিকারিকরা।

মঙ্গলবার সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারের পক্ষে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এইচ এম মাসীহুর রহমানের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা/উপজেলা/মেট্রোপলিটন এলাকায় নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সাহায্য করবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং আধিকারিকের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতেই  এলাকায় মোতায়েন করা হবে।’ সেনাবাহিনীর এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে ইতিমধ্যেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, শাসকদল আওয়ামী লীগকে সুবিধা করে দিতেই দেরি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে।

Tags :
Bangladesh Army DeploymentBangladesh Election CommissionBangladesh Parliament Election
Next Article