OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে রাজ্যপালই বেতন দিন’, বোসকে বিঁধলেন ব্রাত্য

শনিবার রাজ্যপালকে বিঁধলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু যাকে রাজ্যপাল রাজ্যের মন্ত্রিসভা থেকে অপাসরণের সুপারিশ করেছিলেন।
05:26 PM Apr 06, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকসভা নির্বাচনের আবহে তুঙ্গে উঠেছে রাজ্য ও রাজ্যপালের বিবাদ। নেপথ্যে, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ওপর রাজ্যপালের অবাঞ্চিত হস্তক্ষেপ। শুক্রবার কলকাতার(Kolkata) রাজভবন(Raj Bhawan) থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ক্যাম্পাসে দুর্নীতি, হিংসা, এবং সেই ক্যাম্পাসকে নির্বাচনী প্রচার ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা নিয়ে রাজ্যপাল তথা রাজ্যের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য সি ভি আনন্দ বোস(C V Ananda Bose) বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্ট অথবা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির তত্ত্বাবধানে সেই তদন্ত হবে। এই নির্দেশকে ঘিরেই এখন রাজভবন-নবান্ন সংঘাত তুঙ্গে উঠেছে। রাজ্যপালের এই নির্দেশকে ‘এক্তিয়ার-বহির্ভূত’ বলে দাবি করে তার সমালোচনায় সরব হয়েছে রাজ্যেরই বিভিন্ন মহল। ঠিক এই রকম আবহে শনিবার রাজ্যপালকে বিঁধলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু(Bratya Basu) যাকে রাজ্যপাল রাজ্যের মন্ত্রিসভা থেকে অপাসরণের সুপারিশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কাছে।

কী বলেছেন ব্রাত্য? এদিন ব্রাত্য জানিয়েছেন, ‘রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে রাজ্যপালই বেতন দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও অধ্যাপকদের! রাজ্য বেতন দেবে আর রাজ্যপাল নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করবেন, তা হবে না। আমরা তো বার বার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে চলতে বলছি। উনি একাই সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন! আমরা তো বলছি, ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যদি এ রকম চলে, তা হলে তো আমরা যৌথ ভাবেই তদন্ত করতে পারি। রাজ্যপালের অপর সত্তা আচার্য বা চ্যান্সেলর। তাঁর নিয়োগ করা অন্তর্বর্তী উপাচার্যদের জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়ে এ রকম গন্ডগোল হচ্ছে। যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এ ধরনের অচলাবস্থা তৈরি হয়, তা হলে এই উপাচার্যদের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত হওয়াই উচিত। শিক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনি বেতন জোগাড় করুন। মাইনে দেবে সরকার আর উনি (আনন্দ বোস) লোক বসাবেন, এটা হতে পারে না।’

Tags :
Bratya basuC V Ananda BoseKolkataRaj Bhawan
Next Article