OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

২ সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষক –শিক্ষিকাদের তথ্য আসবে পোর্টালে, নির্দেশ হাইকোর্টের

আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের সব সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষক -শিক্ষিকাদের যাবতীয় তথ্য সরকারি পোর্টালে আপলোড করতে হবে।
05:24 PM Jun 20, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের সরকারি ও সরকারি পোষিত স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ দুর্নীতির(School Teachers Recruitment Scam) মামলায় বড় নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court) বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার তিনি একটি মামলায় শুনানিকালে বিচারপতি জানিয়েছেন, আগামী ২ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের সব সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলের শিক্ষক -শিক্ষিকাদের যাবতীয় তথ্য সরকারি পোর্টালে আপলোড করতে হবে। সেই তথ্য আপলোড হবে ‘বাংলার শিক্ষা’(Banglar Shiksha Portal) পোর্টালে। বিচারপতি মনে করেন, যে সব শিক্ষক বা শিক্ষিকারা সরকারি বা সরকার পোষিত স্কুলে পড়াচ্ছেন, তাঁদের যোগ্যতা কী, তা পড়ুয়াদের অভিভাবকদের জানা উচিত। নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসার পর রাজ্যের শিক্ষকদের যোগ্যতা নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে। বিরোধীরাও প্রশ্ন তুলেছেন এই ইস্যুতে। তাই এই বিষয়ে সচ্ছ্বতা বজায় রাখতে হবে।   

এদিন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু মন্তব্য করেন, ‘স্কুলের শিক্ষক যে যে বিষয়ে পড়াচ্ছেন, সেই বিষয়ে তাঁর যোগ্যতা কী, সেটা ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবকদের সেটা জানা উচিত। কারণ অভিযোগ উঠেছে যে বহু শিক্ষক-শিক্ষিকার যোগ্যতা নেই, অথচ তাঁরা স্কুলে পড়াচ্ছেন। রাজ্যকে সেই জন্য প্রত্যেক শিক্ষক-শিক্ষিকার যোগ্যতা কী, তা সরকারি পোর্টালে আপলোড করতে হবে যাতে সকলেই তা জানতে পারেন ও দেখতে পারেন।’ তবে এদিন আদালতে রাজ্যের সমস্ত স্কুলের শিক্ষক- শিক্ষিকাদের তথ্য জড়ো করতে আরও ২ মাস সময় লাগবে বলে আর্জি জানিয়েছিলেন রাজ্যের আইনজীবী বিশ্বব্রত বসু মল্লিক।

কিন্তু বিচারপরি সেই সময় দিতে রাজী হননি। তিনি মাত্র ২ সপ্তাহের সময় দিয়েছেন। যদিও এদিন রাজ্যের তরফে হুগলি, বীরভুম ও নদিয়া জেলার রিপোর্ট আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। এদিন মামলার শুনানিতে বিচারপতি বসু বলেন, ‘রাজ্য সমস্ত ব্যাপারে এত শ্লো কেন? আরও দ্রুত কাজ করতে হবে। বহু শিক্ষক চার-পাঁচ বছর ধরে চাকরি করছেন, কিন্তু কোনও রকম নিয়োগপত্র নেই। তাই আর দেরি করা যাবে না। কারা স্কুলে চাকরি করছে সেটা সবার জানার দরকার।’ এদিন যে মামলার জেরে হাইকোর্ট এই নির্দেশ দিয়েছে সেই মামলাটি মুর্শিদাবাদ জেলার গোথা হাইস্কুলের একটি নিয়োগ সংক্রান্ত ঘটনার জেরে এসেছে।

Tags :
Banglar Shiksha PortalCalcutta High CourtSchool Teachers Recruitment Scam
Next Article