OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বঙ্গে ৭ দফাতে নির্বাচনের প্রয়োজন ছিল না, দাবি চন্দ্রিমার

06:09 PM Mar 16, 2024 IST | Subrata Roy

নিজস্ব প্রতিনিধি: জাতীয় নির্বাচন কমিশন আসন্ন লোকসভা ভোটে মোট ৭ দফায় নির্বাচনের দিন ঘোষণা করেছে। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য(Minister Chandrima Bhattacharya) জানান ,তৃণমূল কংগ্রেস এক অথবা দুই দফাতে বঙ্গে নির্বাচন হোক এই আবেদন জানিয়েছিল কমিশনের কাছে। কিন্তু সাত দফায় নির্বাচন বঙ্গে করার কথা ঘোষণা করে কমিশন যুক্ত রাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর বিরোধিতা করলেন বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তার যুক্তি বেশি দফায় ভোট হলে সে ক্ষেত্রে ভোটারদের আগ্রহ কমে যায়। ভোটারদের ভোটদানের ক্ষেত্রে উপস্থিতি কম হয়। শুধু তাই নয়, দফা বাড়লে যার অর্থনৈতিক ক্ষমতা বেশি থাকে তিনি বাড়তি সুবিধা পান। ভোটারদের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে ভোট প্রচারে। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য দাবি করেন, বিগত লোকসভা নির্বাচনে একাধিক দফায় পশ্চিমবঙ্গে ভোট হয়েছিল।

এর ফলে ভোটারদের নির্বাচনে ভোটদানের উপস্থিতি অনেকটাই কমে গিয়েছিল। তাই তৃণমূল কংগ্রেস একাধিকবার এক অথবা দুই দফাতে নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গে ভোট করার জন্য কমিশনের কাছে আবেদন জানিয়েছিল। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য অভিযোগ করেন, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বদলে গিয়ে হয়েছে এক্সট্রোশন ডিরেক্টরেট। ইলেকশন বন্ডের যে তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের দাবি যেখানে যেখানে এজেন্সিগুলি হানা দিয়েছে সেসব জায়গায় মানুষ বেশি পরিমাণ অর্থ দিয়ে এই বন্ড কিনেছে । তা প্রমাণিত হয়ে গেছে।তাই দফা বেশি নির্বাচনে হলে যেমন ভোটারদের উপস্থিতি কমে যায় তেমনি যে রাজনৈতিক দলগুলির নির্বাচনে খরচা করার ফান্ড কম থাকে তাদের থেকে যে রাজনৈতিক দলগুলির কাছে অর্থের পুঁজির জোগান বেশি থাকে তারা বাড়তি সুবিধা পায় এবং ভোটারদের মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সাংবাদিক সম্মেলনের দাবি করেন, পশ্চিমবঙ্গের সাত দফায় নির্বাচনে প্রয়োজন ছিল না হয়তো। কিন্তু তবুও নির্বাচন কমিশন বঙ্গে সাত দফায় নির্বাচন করছেন। অথচ অনেক বড় বড় রাজ্য আছে যেখানে নির্বাচন এক দফায় অথবা দু দফাতে হবে।

চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য আরো বলেন, মোদীজির কি কি গ্যারান্টি ছিল? ২০১৪ সাল থেকে যদি ধরা হয়, ২০ কোটি চাকরি হয়নি। কালো ধন উদ্ধার হয়নি। প্রতিশ্রুতি ছিল শুধু মুখের কথা প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার কোন জায়গা নেই অথচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে বলতে হয় না মমতা গ্যারান্টি শব্দটি। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য দাবি করেন মানুষ এর উপযুক্ত জবাব দেবে লোক দেখানোর জন্য দুটি বিজেপি শাসিত রাজ্য এর সঙ্গে আছে মানুষ বোঝে এসব খেলা। ক্রিকেট টিম নিজেরাই সব ঠিক করে দিচ্ছে। আম্পায়ার নিজেরাই নির্বাচিত করছে। চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য সাংবাদিক সম্মেলন থেকে কমিশনের কাছে আবেদন জানান ২১০০ অবজারভার থাকছে। একটাই আবেদন সত্যতা যাতে বজায় থাকে । কাউকে সুবিধে পাইয়ে দেওয়ার জন্য যেন না হয় নির্বাচনে পরিচ্ছন্নতা যেন বজায় থাকে। সব রাজনৈতিক দলের অপরাধ রেকর্ড দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, সব রাজনৈতিক দল-প্রসঙ্গে যখন বলছে ইলেকশন কমিশন এই কথা তখন খেয়াল রাখতে হবে এটা যেন সকলের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হয়।

Tags :
Chandima On 7 Phase ElectionChandrima bhattacharya
Next Article