For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

বিজেপির রক্ষচক্ষুর বিরুদ্ধে লড়াই চলবে, হুঙ্কার মমতার

09:07 PM May 30, 2024 IST | Sundeep
বিজেপির রক্ষচক্ষুর বিরুদ্ধে লড়াই চলবে  হুঙ্কার মমতার
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: অষ্টাদশ লোকসভার সপ্তম তথা শেষ দফার ভোট প্রচারের শেষ লগ্নে বৃহস্পতিবার দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে টানা ১২ কিলোমিটার পদযাত্রা করেছেন তিনি। দুপুর আড়াইটা নাগাদ যাদবপুরের সুকান্ত সেতু থেকে শুরু হয়েছিল পদযাত্রা। টানা তিন ঘন্টা ধরে চলা পদযাত্রা শেষ হয়েছে গোপালনগর মোড়ে। আর ওই পদযাত্রা ঘিরে মানুষের উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনায় অভিভূত তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জনজোয়ারে ভেসে এতটাই উচ্ছ্বসিত তিনি যে আত্মপ্রত্যয়ের সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছেন, বিজেপির রক্তচক্ষুর বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। সেই সঙ্গে দক্ষিণ কলকাতার ভোটাররা এবারেও তাঁর দলের প্রার্থীর উপরে আস্থা রাখবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো।

Advertisement

চলতি লোকসভা ভোটে দলীয় প্রার্থীদের হয়ে প্রচারে গত ৭০ দিন ধরে রাজ্যের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে চরকি পাক খেয়ে বেড়িয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কখনও ৪৪ ডিগ্রি গরমের মধ্যে সভা করেছেন। আবার কখনও রোদ-জল উপেক্ষা করে মাইলের পর মাইল হেঁটেছেন। ক্লান্তি আর বয়স তাঁকে হার মানাতে পারেনি। বৃহস্পতিবার সেই ছুটে বেড়ানোর ক্ষেত্রে ছেদ পড়ল। দীর্ঘ ১২ কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি ফিরেই এদিনের পদযাত্রায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের জন্য সাধারণ মানুষকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।

Advertisement

এদিনের দীর্ঘ পদযাত্রা নিয়ে নিজের অভিব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘ফেসবুকে’ তুলে ধরেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লিখেছেন, ‘যাদবপুর এবং দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্র আমার হৃদয়ের খুব কাছের। আমার রাজনৈতিক জীবনের রূপরেখা বদলে দিয়েছিল এই কেন্দ্রের মানুষেরা। বামেদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে এবং মানুষের আশীর্বাদ, দোয়া ও ভালোবাসাকে পাথেয় করে তৃণমূল কংগ্রেস এই দুই কেন্দ্রে জয় পেয়েছে বারংবার। আজকে নির্বাচনের অন্তিম লগ্নে এসে যাদবপুরের সুকান্ত সেতু থেকে গোপালনগর ক্রসিং পর্যন্ত বিশাল পদযাত্রায় এক বৃহৎ জনসমুদ্র চাক্ষুষ করলাম। এই সমর্থন অমূল্য। আমরা যদি ৩৪ বছরের বামফ্রন্টের বোম-বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে, মাথা উঁচু করে, চোখে চোখ রেখে লড়াই করতে পারি তাহলে এই স্বৈরাচারী বিজেপির রক্তচক্ষুর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে এবং আমরা তাদের ক্ষমতাচ্যুত করবোই। আমরা মানুষের সামনে ছাড়া কারোর সামনে মাথা নত করি না। এই মাটি সংগ্রামের মাটি, সততার মাটি। আমি আশাবাদী, এই মাটি পুনরায় তৃণমূল কংগ্রেসের উপর ভরসা রাখবে।’

Advertisement
Tags :
Advertisement