OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

কৃষকদের দিল্লি যাত্রা, জারি ১৪৪ ধারা

01:36 PM Feb 12, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : ফের দিল্লি যাত্রার ডাক দিয়েছে পাঞ্জাব, হরিয়ানার হাজার হাজার কৃষক। মঙ্গলবার সেই কৃষক অভিযান হওয়ার কথা। তার আগে রাজধানী দিল্লি জুড়ে জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। আগামী ১২ মার্চ পর্যন্ত জারি থাকবে এই ১৪৪ ধারা। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে রাজধানী দিল্লি। তবে ইতিমধ্যেই উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানা ও পাঞ্জাব থেকে কৃষকরা তাদের অভিযান শুরু করে দিয়েছে।

জানা গিয়েছে, কৃষকরা যাতে রাজধানী দিল্লিতে ঢুকতে না পারে, সেজন্য দিল্লির সীমান্তবর্তী বিভিন্ন জায়গায় ব্যারিকেড করে রেখেছে দিল্লি পুলিশ। সিঙ্ঘু, গাজীপুর, টিকরি সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রতিটি জায়গায় হাজার থেকে দেড় হাজার নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, পরিস্থিতির কথা পর্যালোচনা করে এই নিরাপত্তারক্ষীর সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। পাশাপাশি বাস স্ট্যান্ড, মেট্রো স্টেশন ও রেল স্টেশনে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। কৃষকরা যাতে এই সব গণপরিবহণ ব্যবহার করতে না পারে, সেজন্য কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে।

বিক্ষোভকারীরা যাতে অন্য জেলা থেকে হরিয়ানায় ঢুকতে না পারে, সেজন্য অতিরিক্ত ৫০ কোম্পানি পুলিশ মোতায়েন করেছে সেই দেশের সরকার। হরিয়ানা সরকার ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার কথা জানিয়ে ইতিমধ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। কৃষক অভিযানকে কেন্দ্র করে যাতে কোনও অশান্তি না ছড়িয়ে পড়ে, সেজন্য কুরুক্ষেত্র, কইথাল, জিন্দ, হিসার, সিরসা জেলায় মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত মোবাইলের ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হরিয়ানা। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে কৃষকরা যাতে জমায়েত করতে না পারে, সেজন্য কড়া নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে কৃষক সংগঠনের প্রায় ২০০টি বেশি ইউনিয়ন দিল্লি অভিযান শুরু করেছে। শস্যের ওপর ন্যূনতম সহায়ক মূল্য সুনিশ্চিত করতে আইন আনার দাবি জানিয়েছে কৃযকরা। পাশাপাশি স্বামীনাথন কমিশন যে সব প্রস্তাব দিয়েছে, তা কার্যকর করারও দাবি জানিয়েছে তাঁরা। সেইসঙ্গে লখিমপুর খেরিতে যে মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছিল, তার সুবিচারও দাবি তুলেছে তাঁরা। কেন্দ্রীয় কৃষি প্রতিমন্ত্রী অর্জুন মুণ্ডা, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযুষ গোয়েল কৃষকদের সঙ্গে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কৃষকদের সঙ্গে বৈঠক করে আদৌ কি সমাধানসূত্র বেরোবে, এখন সেটাই দেখার। উল্লেখ্য, এর আগেও কৃষকদের আন্দোলনের জেরে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল রাজধানী দিল্লি। কৃষকদের আন্দোলনের জেরে চাপে পডে যায় কেন্দ্রীয় সরকার। ফের আরও এক একবার কৃষক আন্দেলনের সূত্রপাত হতে চলেছে রাজধানীর বুকে।

Tags :
delhi MarchFarmersFarmers Organisation
Next Article