OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

ব্যাঙের পায়ের চাহিদা বাড়ছে ফ্রান্সে, বিপন্নের মুখে প্রজাতি

06:11 PM Mar 09, 2024 IST | Srijita Mallick

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ দীর্ঘদিন ধরেই ফ্রান্সে তুঙ্গে ব্যাঙের পায়ের চাহিদা । বর্তমানে ব্যাঙ রফতানির জন্য  ইউরোপিয়ান ইউনিয়নকে অতিরিক্ত চাপ দিচ্ছে ফ্রান্স। এরফলে ক্রমেই  বাড়ছে ব্যাঙ রফতানি।  এবার ব্যাঙ রফতানি বৃদ্ধির ফলে চিন্তায় পড়েছে বিজ্ঞানীরা। তারা বলেছেন, লাগাতার ব্যাঙ খাওয়ার পরিমাণ বাড়ায় পরিবেশে নষ্ট  হচ্ছে ভারসাম্য। পাশাপাশি একটি প্রজাতি বিপন্ন হতে চলেছে।

তাই বিভিন্ন গবেষক , পশুচিকিৎসক সহ অন্তত ৫০০ জনের ও বেশি বিশেষজ্ঞ ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁকে ‘অত্যধিক ব্যাঙ খাওয়ার অবসান ঘটানোর আহ্বান জানিয়েছেন। ব্যাঙ প্রজাতি ভবিষ্যতে যাতে না নষ্ট হয় সেইজন্যই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পরিবেশবিদরা। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে এই তথ্য, সেখানে দেখা গিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতি বছর ৮০-২০০ মিলিয়ন ব্যাঙ আমদানি করে। তারমধ্যে বেশির ভাগটাই যায় ফ্রান্সে। জানা গিয়েছে, এই ব্যাঙ গুলি মূলত আসে ইন্দোনেশিয়া, তুরস্ক ,আলবেনিয়া এবং  ভিয়েতনামের খামার থেকে ।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় ফ্রান্সে বেশি ব্যাঙের পা খাওয়া হয়। কারণ, ব্যাঙের পা ভাজা ফ্রান্সের বাসিন্দারা খেতে খুব পছন্দ করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, বর্তমানে বেশ  কিছু ব্যাঙের  প্রজাতি আর বৃদ্ধি হচ্ছে না। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে  ইতিমধ্যেই ৪৬টি পরিবেশবাদী এনজিওর একটি গ্রুপ ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্সের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কাছে চিঠি লিখেছে।

Tags :
Francefrog legs
Next Article