OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

খোদ কলকাতার বুকেই চাহিদা বাড়ছে ‘রূপশ্রী’ প্রকল্পের

05:53 PM Dec 14, 2023 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি :  রাজ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর একাধিক সামাজিক প্রকল্প সাধারণ মানুষের মুখে হাসি উঠিয়েছে। রাজ্য সরকারের ‘কন্যাশ্রী’ প্রকল্প সারা রাজ্যে ইতিমধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছে। শুধু এই রাজ্যেই নয়, বিশ্বের দরবারেও স্বীকৃতি পেয়েছে ‘কন্যাশ্রী’। এবার সাধারণ মানুষের মধ্যে আরও একটি প্রকল্পের চাহিদা বাড়ছে। সেটি হল ‘রূপশ্রী’। সম্প্রতি খোদ শহর কলকাতার বুকে এই প্রকল্পে আবেদন করার ঝোঁক বেড়েছে।

পরিসংখ্যান ঘেঁটে জানা গিয়েছে, গত এক বছরে শহর কলকাতার বুকে ৩ হাজার ৩৫৭ জন দুঃস্থ কন্যা এই রূপশ্রী প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন। শেষ তিন বছরের হিসাব ধরলে এই প্রকল্পের সাহায্য পেয়েছেন ২৩ হাজার ৩১৭ জন দরিদ্র কন্যা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণা অনুযায়ী, এই প্রকল্পের আওতায় বিবাহযোগ্যা কন্যাকে ২৫ হাজার টাকাদের আর্থিক সাহায্য দেয়। ইতিমধ্যে প্রচুর মানুষ এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন। রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী দিনে আরও বেশি সংখ্যক মানুষ এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হবে।

জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভার সমাজ কল্যাণ ও নগর দারিদ্র দূরীকরণ দফতরে রূপশ্রী প্রকল্পের সাহায্য পাওয়ার জন্য আবেদন জমা পড়েছে। মেয়র পারিষদ মিতালি বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, কলকাতা পুরসভায় দরিদ্র পরিবারের কন্যারা লিখিতভাবে এই আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার পর আধিকারিকরা যাবেন আধিকারিকদের বাড়িতে। সত্যিই আবেদনকারীরা আর্থিক সাহায্যের প্রয়োজন কিনা, তা যাচাই করে দেখবেন তাঁরা। যিনি আবেদন করছেন, তিনি আদৌ দুঃস্থ কিনা, আবেদনকারীর প্রথমবার বিয়ে হচ্ছে কিনা, এই সব কিছুও খতিয়ে দেখা হবে।

একইসঙ্গে মেয়র পারিষদ জানিয়েছেন, যিনি আবেদন করছেন, তার বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে। পড়াশোনা শেষ করে তবেই বিয়ের পিঁড়িতে বসার পরামর্শ দিচ্ছি। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগের ফলে অপ্রাপ্তবয়স্কদের বিয়ে দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা অনেকটাই রুখে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে পুরসভা সূত্রে খবর।

 

 

Tags :
Mamata BanerjeeNabannaRupasree
Next Article