For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

‘ব্যবসা করুন, কিন্তু নিয়ম মেনে’, দমদমের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বার্তা সুজিতের

আমার বক্তব্য, ব্যবসা করুন, কিন্তু নিয়ম মেনে ব্যবসা করতে হবে। তদন্ত হবে। প্রয়োজনে ব্যবস্থাও নেওয়া হবে - আগুন প্রসঙ্গে জানালেন সুজিত।
12:10 PM Jul 12, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
‘ব্যবসা করুন  কিন্তু নিয়ম মেনে’  দমদমের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বার্তা সুজিতের
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: দমদমের(Dumdum) নাগেরবাজেরের(Nagerbajar) অগ্নিকাণ্ডের(Fire Incident) ঘটনায় পরিদর্শনে যান রাজ্যের দমকল মন্ত্রী সুজিত বসু(Sujit Basu)। সেখানেই তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানিয়ে দেন, ‘আগুন কীভাবে লেগেছে সেটা তদন্ত ছাড়া জানা যাবে না। তদন্ত না হলে এখনই আমার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। আমার বক্তব্য, ব্যবসা করুন, কিন্তু নিয়ম মেনে ব্যবসা করতে হবে। এখানে আগুন নেভানোর তেমন কোনও ব্যবস্থা ছিল বলে এখনও দেখতে পাইনি। তদন্ত হবে। প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।’ কার্যত কড়া বার্তাই দিয়েছেন সুজিত। এদিকে এদিন ভোররাতে লাগা আগুন সম্পূর্ণ ভাবে এখনও নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। এখনও বেশ কিছু অংশে ধিকিধিকি আগুন জ্বলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হচ্ছে, বলে জানিয়েছেন দমকলকর্মীরা।

Advertisement

এদিন নাগেরবাজারে যে গেঞ্জি কারখানায় আগুন লেগেছে সেখানে একটি টিনের শেড ভেঙে পড়েছে। তা সরানো না গেলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও সমস্যা হবে বলে জানা গিয়েছে। শেড সরাতে জেসিবিও আনা হচ্ছে। গেঞ্জি কারখানায় পাশাপাশি সেখানে একাধিক গোডাউনও ছিল বলে জানতে পেরেছে দমকল। আর তার প্রতিটিতে ঠাসা ছিল দাহ্যশীল পদার্থ। যার জেরে আগুন নেভাতেও সমস্যা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে কলকাতা এবং সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টি হচ্ছে। রাতে নাগেরবাজারের কারখানায় যখন আগুন লাগে, তখনও বৃষ্টি চলছিল কি না, তা স্পষ্ট নয়। তবে বৃষ্টির কারণে দমকল বাধা পেয়েছে। রাতে কারখানায় কাজ বন্ধ ছিল। ফলে ভিতরে কেউ ছিলেন না। সকালে কর্মীরা পৌঁছে আগুনের ঘটনা জানতে পারেন। অনেকেরই আশঙ্কা, এর পর কারখানা বন্ধ হয়ে গেলে কর্মসংস্থান হারাবেন তাঁরা। আগুনে কারখানার বড় অংশ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও বিপুল বলেই মনে করা হচ্ছে।

Advertisement

এদিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সুজিত জানান, ‘এটি একটি গেঞ্জির কারখানা বলে জানতে পেরেছি। আর কিছু গোডাউনও ছিল। তদন্ত না হলে এখনই আমার পক্ষে কিছু বলা সম্ভব নয়। কয়েকটি পকেটে আগুন এখনও আছে। যেখানে দমকল কাজ করছিল, সেখানে একটি টিনের শেড ভেঙে পড়েছে। আমরা জেসিবি নিয়ে আসছি। তা নিয়ে ওই শেড সরিয়ে কাজ এগোতে হবে। কী কারণে আগুন, তা-ও এখনই বলা সম্ভব নয়। গত কয়েক মাসে কলকাতায় যে সমস্ত অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে, আমরা প্রতিটির ক্ষেত্রেই তদন্ত করেছি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয়েছে। কিছু কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমার বক্তব্য, ব্যবসা করুন, কিন্তু নিয়ম মেনে ব্যবসা করতে হবে। এখানে আগুন নেভানোর তেমন কোনও ব্যবস্থা ছিল বলে এখনও দেখতে পাইনি। তদন্ত হবে। প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।’

Advertisement
Tags :
Advertisement