OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

জানেন কী, ভাত গরম নয়, ঠান্ডা খাওয়া বেশি উপকারী?

ভাত গরম অবস্থায় খাওয়ার থেকে ঠান্ডা খাওয়া ভাল। এতে ভাতে রেজিস্টেন্স স্টার্চের পরিমাণ বাড়ে। যা সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
07:36 PM Mar 01, 2024 IST | Sushmitaa

নিজস্ব প্রতিনিধি: ভাত বাঙালিদের প্রধান খাদ্য। ভাতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি৬, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজের মতো একাধিক জরুরি উপাদান, যা শরীরে শক্তির ঘাটতি পূরণ করে। দেহে পুষ্টির ঘাটতি মেটাতেও সাহায্য করে ভাত। কেউ কেউ তিনবেলাতেই ভাত খান। আবার কেউ কেউ একবেলাতে ভাত খান। কিন্তু ঠান্ডা না গরম ভাত, কোনটা খেলে শরীর সুস্থ থাকবে, তা জানেন কী?

এই বিষয়ে একজন পুষ্টিবিদ বলেছেন, ভাত গরম অবস্থায় খাওয়ার থেকে ঠান্ডা খাওয়া ভাল। এতে ভাতে রেজিস্টেন্স স্টার্চের পরিমাণ বাড়ে। যা সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীরা যদি রোজ রোজ ভাত খান, তাহলে গরম ভাতের পরিবর্তে ঠান্ডা ভাত খান। ঠান্ডা ভাত প্রিবায়োটিক হিসাবে কাজ করে। যাতে অন্ত্র উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। গ্যাস, অ্যাসিডিটি হওয়ার ঝুঁকি কমে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা চলে যায়। এমনকী ঠান্ডা ভাতে ফাইবার থাকায় উচ্চ কোলেস্টেরল কমে।

বিশেষত অন্ত্র ভাত রাখতে পান্তাভাত খান। কারণ পান্তাভাত তৈরি হয় ফারমেন্টেড প্রক্রিয়ায়। যার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা কেটে যায়। তবে মনে রাখবেন, একজন সুস্থ-সবল ব্যক্তির জন্যে দিনে ৭০ থেকে ৮০ গ্রাম ভাত খাওয়া শ্রেয়।

Tags :
Rice
Next Article