For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

প্রশাসনের তৎপরতায় আগাম ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় দিয়ে প্রাণহানি রোখা সম্ভব হল গঙ্গাসাগরে

যদিও গ্রামাঞ্চলের মধ্যে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট - এর লোকজন প্রশাসনিক নির্দেশ পেয়ে সেগুলো কেটে দুপুরের মধ্যে পরিষ্কার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
02:00 PM May 27, 2024 IST | Susmita
প্রশাসনের তৎপরতায় আগাম ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় দিয়ে প্রাণহানি রোখা সম্ভব হল গঙ্গাসাগরে
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি, গঙ্গাসাগর, হিঙ্গলগঞ্জ ও নদীয়া: রিমলের দাপটে বেসামাল গঙ্গাসাগর তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগে কোন মৃত্যুর খবর আসেনি বা বড় ধরনের কোন বিপর্যয়ের খবর নেই। প্রশাসনিক তৎপরতায় বাঁচানো সম্ভব হয়েছে সাগরের সাধারণ মানুষের প্রাণ।কিছু ছোট-বড় গাছ রাস্তার উপর পড়ায় স্বাভাবিকভাবে যান চলাচলের একটু বিপর্যস্ত হয়।

Advertisement

যদিও গ্রামাঞ্চলের মধ্যে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট - এর  লোকজন প্রশাসনিক নির্দেশ পেয়ে সেগুলো কেটে দুপুরের মধ্যে পরিষ্কার করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সোমবার দিনের আলোর ফোটার সঙ্গে সঙ্গে গ্রামের মানুষ  বেরিয়ে পড়েছেন রাস্তায়। তবে মূলত যে ভয়ের জায়গা ছিল গঙ্গাসাগরে আছড়ে পড়তে পারে রিমল, ভাঙতে পারে নদী বাঁধ, ভাঙতে পারে বড় বড় গাছপালা, বাড়িঘর, পানের বরজ তা হয়নি। কিছু ঘরের চাল, ত্রিফলা লাইট, গাছের ডাল ভেঙে পড়লেও নদী বাঁধ ভাঙে নি কিংবা প্রাণহানির কোন খবর আসেনি প্রশাসনিক দিক থেকে।সরকারী উদ্যোগে নদী বাঁধ এলাকার মানুষগুলোকে সরিয়ে ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় দেওয়া হয় দ্রুততার সঙ্গে। এর দরুন প্রাণহানি রোখা সম্ভব হয়েছে। সোমবার সকালে ভারত সেবাশ্রমের মতো প্রতিষ্ঠান গুলি আর্ত মানুষদের পাশে এসেও দাঁড়িছেন। প্রশাসনের লোকজন ত্রাণ শিবির গুলিতে পৌঁছে দিয়েছে শুকনো খাবার। আবহাওয়া দপ্তর পূর্বাভাস দিয়েছে বিকেলের পর দুর্যোগ কেটে যাবে।

Advertisement

সকলে তাই আকাশ পানে এখন চেয়ে রয়েছে কখন দুর্যোগ কাটে, আর তারা তাদের মাথার তলার ছাদে ফিরে যেতে পারে পরিবার নিয়ে সুস্থ ভাবে। এদিকে, নদিয়ার ভাগীরথী উপকূলীয় এলাকায় ৫০টি পরিবারের  কাঁচা ও পাকা বাড়িঘর ভেঙে যায়। সেই সমস্ত পরিবার আশ্রয় নিয়েছে  সান্যাল চর অটল বিহারী  বিদ্যালয়ে। সেখানে তাদের থাকা ও খাওয়ার সমস্ত রকম ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। অন্যদিকে,হিঙ্গলগঞ্জ বিধানসভার হাসনাবাদ ব্লকে পূর্বঘুনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুর্গত মানুষদের তুলে এনে তাদেরকে আশ্রয় ব্যবস্থা করল হাসনাবাদ ব্লক প্রশাসন। সোমবার  এই দুর্যোগে যাতে কোন সমস্যা না হয় সেদিকে ব্লক-প্রশাশন নজর রেখেছেন। নদীর পাড়ে বাসিন্দাদের যাদের কাঁচা বাড়ি তাদেরকে তুলে এনে আশ্রয় দিয়েছে স্কুলে। পর্যাপ্ত পরিমাণের ত্রানের ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।

Advertisement
Tags :
Advertisement