OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

চাঁদিফাটা গরমে পুড়বে বাংলা সহ পূর্ব ভারত, জানিয়ে দিল মৌসম ভবন

আসন্ন গ্রীষ্মের মরশুমে বাংলা সহ গোটা পূর্ব ভারত চাঁদিফাটা গরম আর লু’র মুখোমুখি হতে চলেছে। জানিয়ে দিল মৌসম ভবন। খুব একটা ঝড়-বৃষ্টিও হবে না।
10:30 AM Mar 02, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলা থেকে শীত বিদায় নিয়েছে সপ্তাহ দুই আগেই। এখন বেশ চালিয়ে খেলছে বসন্ত। কিন্তু সেই স্পেল যে বেশি দিনের হবে না সেটা এবার জানিয়ে দিল দিল্লির মৌসম ভবন(Mausam Bhawan)। তাঁদের দাবি, আসন্ন গ্রীষ্মের(Summer) মরশুমে বাংলা(Bengal) সহ গোটা পূর্ব ভারত চাঁদিফাটা গরম আর লু’র মুখোমুখি হতে চলেছে। কার্যত গোটা দেশেই এবার সামগ্রিকভাবে গরমের তীব্রতা বাড়তে পারে, এমনই পূর্বাভাস কেন্দ্রীয় আবহাওয়া মন্ত্রকের। আসন্ন গ্রীষ্মের মরশুমে দেশের আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে তা নিয়ে পূর্বাভাস দিয়েছে মৌসম ভবন। আর সেখানেই জানানো হয়েছে দেশের বেশিরভাগ অংশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকবে মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত।

মৌসম ভবনের রিপোর্টে জানানো হয়েছে আসন্ন গ্রীষ্মের মরশুমে পঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, বিদর্ভ, ঝাড়খন্ড, বিহার, ওড়িশা এবং বাংলা লু’র(Loo) মুখে পড়বে। এই সব এলাকায় বেশি থাকবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও। তবে বাংলার পাহাড়ি এলাকা, সিকিম, উত্তর-পশ্চিম, উত্তর-পূর্ব, মধ্য এবং দক্ষিণ ভারতের কোনও কোনও বিক্ষিপ্ত জায়গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা স্বাভাবিক বা তার চেয়ে কম হতে পারে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কম হতে পারে হিমালয়ের কিছু এলাকায়। বাংলার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হিসাবে উঠে এসেছে এই গ্রীষ্মের মরশুমে সম্ভবত খুব একটা কালবৈশাখীর(Kalbaishakhi) দেখা মিলবে না। মার্চ থেকে মে, এই সময়টা বাংলা সহ পূর্ব ভারত জুড়ে কালবৈশাখীর মরশুম হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু সেই কালবৈশাখীর অন্যতম শর্তই হল বঙ্গোপসাগরে কোনও উচ্চচাপ বলয় তৈরি হওয়া। কিন্তু এখন সাগরে এল নিনো পরিস্থিতি রয়েছে তাই উচ্চচাপ বলয় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কম।

ভূপৃষ্ঠ বেশি মাত্রায় উত্তপ্ত হওয়া বজ্রগর্ভ মেঘ সৃষ্টির অন্যতম শর্ত। তবে শক্তিশালী বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হওয়ার জন্য বঙ্গোপসাগর থেকে বেশি মাত্রায় জলীয় বাষ্প বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ জরুরি। সমুদ্রে কোনও উচ্চচাপ বলয় তৈরি হলেই এটা হয়। তখন ঝাড়খণ্ডের ওপর কোনও নিম্নচাপ বা ঘূর্ণাবর্ত থাকলে তৈরি হয় শক্তিশালী বজ্রমেঘ যা কালবৈশাখী হয়ে ধেয়ে আসে বাংলার বুকে। কিন্তু এবার সেইরকমের পরিস্থিতি খুব কম তৈরি হতে পারে। মার্চ মাসে বাংলায় কিছু ঝড়বৃষ্টি হলেও এপ্রিল ও মে মাস কার্যত বৃষ্টিহীন অবস্থাতেই কাটবে। সেই সময়ে বাংলার পশ্চিম দিকের জেলাগুলির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির আশেপাশে ঘোরাফেরা করবে। কলকাতার বুকে অতটা পারা না উঠলেও তা ৩৫ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

Tags :
bengalKalbaishakhiLooMausam Bhawan.Summer
Next Article