For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

ED’র আতস কাঁচের তলায় পুরকর্মীদের Biometric হাজিরা

ED'র আতস কাঁচের তলায় চলে আসছে রাজ্যের ১০টি পুরসভার কর্মীদের হাজিরা খাতা ও Biometric হাজিরা। ED’র নজরে অভিযুক্ত কর্মীদের হাজিরা।
04:09 PM Nov 18, 2023 IST | Koushik Dey Sarkar
ed’র আতস কাঁচের তলায় পুরকর্মীদের biometric হাজিরা
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের পুরনিয়োগ দুর্নীতির(Municipal Recruitment Scam) তদন্তে মাঠে নেমে ক্রমশই সক্রিয় হয়ে উঠছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা Enforcement Directorate বা ED। এবার তাঁদের আতস কাঁচের তলায় চলে আসছে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়া সবক’টি পুরসভার হাজিরা খাতা এবং Biometric Machine। যারা অর্থের বিনিময়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তারা কোনওরকম কাজকর্ম না করে বা কর্মস্থলে হাজিরা না দিয়েই বেতন তুলেছেন বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা আধিকারিকেরা। সূত্রের দাবি, এ ব্যাপারে ইতিমধ্যে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন দফতরের(Department of Urban Development & Municipal Affairs) সঙ্গে কথা বলেছে তদন্তকারীরা। অর্থাৎ শুধুমাত্র টাকার বিনিময় চাকরি নয়, কর্তব্য পালনেও বেনিয়ম হয়েছে বলে ED সূত্রে খবর। অর্থাৎ ED’র নজরে অভিযুক্ত কর্মীদের হাজিরা।

Advertisement

ED সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের যে সব পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতির ঘটনা ঘটেছে বলে তদন্তে উঠে আসছে সেই সব পুরসভার মধ্যে ১০টি পুরসভায় কর্মীদের হাজিরার ক্ষেত্রেও গরমিল হয়েছে। তাই ওই ১০টি পুরসভার হাজিরার বায়োমেট্রিক নথি চাওয়া হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত চলাকালীনই ED’র নজরে এসেছে রাজ্যের একাধিক পুরসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে। আদালতেও এ প্রসঙ্গ ওঠে। তার জেরে আদালতের তরফে CBI তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। ED-ও সমান্তরালভাবে তদন্ত শুরু করে। আর সেই তদন্তে নেমেই কামারহাটি, বর্ধমান, নিউ ব্যারাকপুর, ব্যারাকপুর, পানিহাটি, দমদম, দক্ষিণ দমদম, বিধাননগর-সহ একাধিক পুরসভা বা পুরনিগম এখন চলে এসেছে ED’র স্ক্যানারে। এমনও হয়েছে, টাকা দিয়ে ঘুরপথে চাকরি নিয়েও নিয়মিত দফতরে যাননি অনেকে। কারও কারও ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ১ মাসও কাজ করেননি। কেউ কেউ কাজ করেননি ৬ মাস পর্যন্ত, অথচ বেতন পেয়েছেন হাতে। সেই নামগুলিই এবার ধরে ধরে জানতে চায় ED।  

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement