OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

নাম লিখিয়েছিলেন সাংবাদিকতায়, এবার খবর হলেন নিজেরাই

05:32 PM Mar 01, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলাদেশের বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজের অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যাদের মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন দুই সাংবাদিকও। যে সময়ে এই ঘটনাটি ঘটেছে তখন ঘটনাস্থলেই ছিলেন ওই দুজন। কিন্তু তাঁদের আর খবর সংগ্রহ করে ফেরা হল না। শেষ পর্যন্ত আগুনে পুড়েই মৃত্যু হল তাঁদের।

জানা গিয়েছে, মৃত দুই সাংবাদিকের নাম তুষার হওলাদার ও অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। তুষার ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি থেকে সাংবাদিকতায় স্নাতক হয়ে যোগ দেন বাংলাদেশেরই একটি সংবাদ সংস্থায়। অন্যদিকে আরেক সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীও তুষারের সংস্থাতেই কাজ করতেন। তুষার ও অভিশ্রুতি যে সংস্থায় কাজ করতেন, সেখানকার চিফ রিপোর্টার গোলাম রব্বানি জানিয়েছেন, অভিশ্রুতি, তুষার সহ তিন জন ওই ভবনের একটি রেস্তোরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। মূলত তুষারের নতুন চাকরি পাওয়া উপলক্ষেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।

জানা গিয়েছে, প্রতিদিনই বাবা দীনেশ চন্দ্র হাওলাদারের সঙ্গেই অফিস থেকে বাড়িতে ফিরতেন তুষার। কিন্তু বৃহস্পতিবার অফিসে প্রতিষ্ঠাবার্যিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠান থাকায় তুষারের আর বাড়ি ফেরা হয়নি। ছেলের জন্য রাতভর অপেক্ষা করে বসেছিলেন বাবা। অনেকবার মোবাইলে চেষ্টাও করেছেন ছেলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। কিন্তু ছেলের সঙ্গে কথা বলতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত পুলিশের তরফে ছেলের মৃত্যুর খবর জানানো হয় দীনেশবাবুকে। অন্যদিকে ইডেন কলেজের দর্শন বিভাগের ছাত্রী অভিশ্রুতি শাস্ত্রী তুষারের সংস্থাতেই কাজ করতেন। তবে তাঁর সেই সংস্থা ছেড়ে দেওয়ার কথা ছিল। অভিশ্রুতি বাড়ি ঢাকার মৌচাকের সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির এলাকায়। অভিশ্রুতির গ্রামের বাড়ি কুষ্ঠিয়াতে। পুলিশের অভিশ্রুতির পরিবারের লোকজনদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চালাচ্ছে।

Tags :
BangladeshdhakaDhaka FireFireJournalists
Next Article