OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

প্রয়াত ব্রাজিলের কিংবদন্তি কোচ-ফুটবলার মারিও জাগালো

11:10 AM Jan 06, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : প্রয়াত হলের ব্রাজিলের জাতীয় দলের প্রাক্তন কোচ মারিও জাগালো। বয়স হয়েছিল ৯২ বছর। কিংবদন্তি ফুটবলারের অফিশিয়াল ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে বিবৃতির মাধ্যমে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে। ১৯৫৮ ও ১৯৬২ সালে বিস্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন জাগালো।

ব্রাজিলের ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট এডনালডো রডরিগেজ শনিবার সকালে কিংবদন্তি ফুটবলার ও কোচের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। এক বিবৃতিতে এডনালডো রডরিগেজ জানান, ‘মারিও জাগালোর মতো একজন কিংবদন্তি ফুটবলারকে হারিয়ে আমরা শোকাহত। কিংবদন্তি এই ফুটবলারের মৃত্যুতে তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই। পাশাপাশি জাগালোর অসংখ্য গুণমুগ্ধ ভক্তদের প্রতিও রইল সহমর্মিতা।‘

১৯৫৮ সালে ব্রাজিল যখন প্রথমবার বিশ্বকাপ জিতেছিল, তখন সেই দলের সদস্য ছিলেন ম্যারিও জাগালো। এরপর ১৯৬২ সালের বিশ্বকাপেও ব্রাজিলিয় ফুটবল দলের সদস্য ছিলেন জাগালো। সেবারও ব্রাজিল বিশ্বকাপ জিতেছিল। ১৯৬৫ সালে ফুটবলার হিসাবে্ অবসর নেওয়ার পর কোচিং শুরু করেছিলেন জাগালো। রিও ডি জেনিরিও-এর ক্লাব বোটাফোগোয় কোচিং শুরু করেছিলেন জাগালো। ১৯৭০ সালে কোচ হিসাবে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছিলেন তিনি।

এরপর ১৯৭৪ সালে ব্রাজিলের ফুটবল দলের কোচিংয়ের দায়িত্ব পেয়েছিলেন জাগালো। কিন্তু সেবার ব্রাজিলকে তিনি চ্যাম্পিয়ান করতে পারেননি। তারপর ১৯৯৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্রাজিল যখন বিশ্বকাপ জিতেছিল, তখন অ্যাসিসট্যান্ট কোচের দায়িত্ব সামলেছিলেন জাগালো। ১৯৯৮ সালেও ব্রাজিলের জাতীয় ফুটবল দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। কিন্তু সেবার ব্রাজিল ফাইনালে ফ্রান্সের কাছে হেরে যায়। এখানেই শেষ নয়, ২০০৬ সালের বিশ্বকাপেও পেরেরায় অ্যাসিসট্যান্ট হিসাবে ব্রাজিলের ফুটবল দলের কোচিং সামলেছিলেন জাগালো। ফলে একদিকে তিনি যেমন কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন, তেমনি অন্যদিকে কোচ হিসাবে নিজের অবদান রেখে গিয়েছেন ম্যারিও জাগালো।

Tags :
BrazilFootballmario zagallo
Next Article