OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

ফের ইডির গ্রেফতারি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হেমন্ত সোরেন

01:22 PM Apr 24, 2024 IST | Srijita Mallick
Courtesy: google

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ গত ২০ জানুয়ারি জমি কেলেঙ্কারি মামলায় ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। ইডির গ্রেফতারি নিয়ে ফের  সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হলেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন  মুখ্যমন্ত্রী । বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে আবেদন জমা দিয়েছে সোরেনের আইনজীবী কপিল সিব্বল।

বুধবার তিনি শীর্ষ আদালতে জানান, ইডির গ্রেফতারি নিয়ে ২৮ ফেব্রুয়ারি শেষ বার শুনানি হয় হাইকোর্টে।কিন্তু এখনও কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।  তাই সুপ্রিম কোর্টে যাতে দ্রুত শুনানি হয় সেই আবেদন করেছেন কপিল সিব্বল। তবে সোরেনের আবেদন আদৌ শীর্ষ আদালত গ্রহণ করে কিনা সেটাই এখন মূল বিষয়। কারণ, গত ২ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি এমএম সুন্দরেশ এবং বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বিশেষ বেঞ্চ হেমন্ত সোরেনের আবেদন গ্রহণ করেনি। গ্রেফতারি নিয়ে শীর্ষ আদালত জানিয়েছিল, ‘এই মামলায় হস্তক্ষেপ করছি না, হাইকোর্টে যান।‘  

প্রসঙ্গত,  গত  ১৪ আগস্ট ইডি প্রথম ডেকে পাঠান হেমন্ত সোরেনকে। সেই সময় হাইকোর্টে সোরেন দাবি করেন, ঝাড়খণ্ডে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতা তৈরি করার একমাত্র উদ্দেশ্য নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে। ইডি-র দাবি, ঝাড়খণ্ডে মাফিয়াদের দ্বারা অবৈধভাবে জমির মালিকানা পরিবর্তনের একটি বিশাল চক্র- এর সঙ্গে  যোগসূত্র রয়েছে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর। শুধু তাই নয় ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সাহেবগঞ্জে বেআইনি খনন সংক্রান্ত আর্থিক তছরুপের অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।  ইডির দাবি ২০২১ সালে তিনি নির্বাচনী বিধি ভেঙে নিজের নামে খনির লিজ আদায় করেছিলেন। যদিও যাবতীয় অভিযোগ অস্বীকার করেছেন হেমন্ত সোরেন। 

Tags :
Enforcemenet DirectorateHemant Sorensupreme court
Next Article