For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

লিচু-পেয়ারা-জামরুলের ওপর GI ট্যাগ,কেন্দ্রের কাছে আবেদন রাজ্যের

05:13 PM Nov 30, 2023 IST | Srijita Mallick
লিচু পেয়ারা জামরুলের ওপর gi ট্যাগ কেন্দ্রের কাছে আবেদন রাজ্যের
Courtesy: Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলার  রসগোল্লার পর মালদার আম, জয়নগরের মোয়াকে কেন্দ্রের তরফে জিআই বা Geographical Indications  ট্যাগ মিলেছে। এছাড়াও দার্জিলিংয়ের চা, বর্ধমানের সীতাভোগ আগেই জিআই ট্যাগ পেয়েছে। তাই এবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের লিচু-পেয়ারা-জামরুলের ওপর জিআই ট্যাগ দেওয়ার  জন্য কেন্দ্রের কাছে  আবেদন জানিয়েছে নবান্ন। বিধানসভায় একথা জানিয়েছেন রাজ্যের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও জৈব প্রযুক্তি দপ্তরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস।  শুধু তাই নয় দক্ষিণ ২৪ পরগনার অন‌্যতম কুটিরশিল্প পরিবেশবান্ধব সবুজ আতশবাজিতেও ‘জিআই’ ট্যাগ  পেতে আবেদন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উজ্জ্বলবাবু।

Advertisement

এদিন বিধানসভায় যখন বারুইপুরের পেয়ারা-জামরুলের ওপর জিআই ট্যাগ নিয়ে কথা হচ্ছে তখনই সভা পরিচালনা করছেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘটনাচক্রে বিমানবাবুও বারুইপুরের বাসিন্দা। তাই বিধানসভার মধ্যে খানিকটা রসিকতা করে বিমানবাবু বলেন,’ শুধু আবেদন করে পিটিশন নম্বর জানিয়ে কাজ সারলে হবে না। জিআই ট্যাগ  নিয়ে আসতে হবে। আমরা বারুইপুরের মানুষ তখন আনন্দে গোটা বিধানসভাকে লিচু আর পেয়ারা খাওয়াব!’ পাশাপাশি বছর কয়েক আগে  রাজ্যে জৈব‌ প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশে কলকাতায় বায়োটেক পার্ক স্থাপনের কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

Advertisement

সূত্রের খবর, ওই পার্ক গঠনের কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে সেখানে ছ’টি সংস্থা জমি নিয়ে উৎপাদনও শুরু করেছে।   যাতে প্রত্যক্ষভাবে  ৪৬ জনের ও পরোক্ষভাবে আরও প্রায় ৫০০ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে। শুধু তাই নয় মুখ্যমন্ত্রী মালদহে গঙ্গার পাড় ভাঙন নিয়েও  বিধানসভায় আলোচনা করেছিলেন। গঙ্গা ভাঙন রোধে রাজ্যের সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিক জানিয়েছেন, এখন সেখানে গঙ্গার পাড়ে বিভিন্ন এলাকায় কংক্রিটের বাঁধ দেওয়ার কাজ চলছে। এই কাজে সব মিলিয়ে ২৬ .৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।  এই গঙ্গার পাড় ভাঙনের কাজও দ্রুত সম্পন্ন হবে।

Advertisement
Tags :
Advertisement