OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

প্রচারে বেরিয়ে আক্রান্ত হিরো আলম

এসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী ও মৎস্য ব্যবসায়ী রমজান আমাদের প্রাচরণা চালাতে নিষেধ করে। একপর্যায়ে রমজানের সঙ্গে উপজেলা তাঁতিলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা যোগ দিয়ে আমার ওপর প্রথমে হামলা চালায়।
06:25 PM Dec 25, 2023 IST | Sushmitaa

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা: বাংলাদেশের বিতর্কিত ইউটিউবার তথা গায়ক হিরো আলম। আজকাল ভুলভাল গানে মনোনিবেশ না করে রাজনীতিতেই বেশি নাক গলাচ্ছেন তিনি। দিন কয়েক আগেও ভোটে দাঁড়াবেন না বলেছিলেন তিনি। এক সময়ে তাঁর গান নিয়ে রীতিমতো হুটোপাঠি পড়ে যেত সোশ্যাল মিডিয়ায়। রবীন্দ্রনাথের গান বেসুরো এবং ব্যঙ্গ সুরে গেয়ে থানা পর্যন্ত তাঁকে যেতে হয়েছিল।যাই হোক, বর্তমানে তিনি দেশের জন্যে ভালো কিছু করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু তাঁর সেই উদ্যোগ মাটি চাপা দিচ্ছে বিরোধী দলগুলি।

সপ্তাহ কয়েক আগেই বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির প্রার্থী হয়ে মনোনয়ন তুলেছিলেন হিরো আলম। কিন্তু ২৪ ঘন্টার মধ্যেই দল পাল্টিয়ে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন। কিন্তু সেটাও বাতিল হয়েছিল। কারণ হিসেবে উঠে এসেছিল হলফনামায় একাধিক ভুল-ত্রুটি। তবে পরে তিনি মনোনয়নপত্র ফিরে পান। এরপরই তিনি আচমকাই নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই প্রতিজ্ঞাও রাখতে পারেননি তিনি। যেমনটাই হোক না কেন ভোটে দাঁড়াবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু সেখানেও একের পর এক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছেন হিরো আলম। নির্বাচনি প্রচারে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ তাঁর। রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে হিরো আলম বগুড়া সদরের এরুলিয়ায় নিজ বাড়িতে এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, তিনি গতকাল সন্ধ্যায় কাহালু বাজারে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন। সেখানে একজন তাঁকে মারধর করেছেন।

বাংলাদেশের একটি সংবাদপত্র অনুযায়ী সাংবাদিক সম্মেলনে হিরো আলম বলেছেন, "পাঁচপীর এলাকায় প্রচারণা শেষে ১০-১৫ কর্মী-সমর্থকসহ আমি কাহালু বাজারে আসি। এসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ কর্মী ও মৎস্য ব্যবসায়ী রমজান আমাদের প্রাচরণা চালাতে নিষেধ করে। একপর্যায়ে রমজানের সঙ্গে উপজেলা তাঁতিলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা যোগ দিয়ে আমার ওপর প্রথমে হামলা চালায়। এসময় আমাকে বেধড়ক মারধর করে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পরে আমার সমর্থকদের ওপর হামলা চালানো হয়। শনিবার নন্দীগ্রামে হামলার ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, এরপরও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আমাকে এত ভয় কেন? তারা বুঝতে পেরেছে, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এজন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বারবার তানসেনের পক্ষ নিয়ে আমার ওপর হামলা চালাচ্ছেন। হামলার সময় বিএনপির সাবেক এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লার দুজন সমর্থকও ছিলেন। তবে তাদের পরিচয় জানি না। এই সব হামলা করে লাভ হবে না বলে দাবি করেন হিরো আলম। ভোটের শেষদিন পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব। হিরো আলমকে হত্যা না করা পর্যন্ত ভোটের মাঠ থেকে সরানো যাবে না।"

Tags :
Hero alom
Next Article