For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মুখ্যসচিবকে নোটিস হাইকোর্টের

নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় বাংলার মুখ্যসচিব বি পি গোপালিকাকে নোটিস পাঠাল কলকাতা হাইকোর্ট। উত্তর দিতে হবে ৩ এপ্রিলের মধ্যে।
02:16 PM Mar 22, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মুখ্যসচিবকে নোটিস হাইকোর্টের
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: বাংলার মুখ্যসচিব(Chief Secretary of West Bengal) বি পি গোপালিকাকে(B P Gopalika) নোটিস পাঠাল কলকাতা হাইকোর্ট(Calcutta High Court)। নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায়(Recruitment Scam Case) সেই নোটিস পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। নোটিসের মাধ্যমে হাইকোর্ট মুখ্যসচিবের কাছ থেকে ৩ এপ্রিলের মধ্যে জবাব চেয়ে পাঠিয়েছে যে, নিয়ো দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়া সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া কতদিনে শুরু করা যাবে। আদালত এটাও জানিয়েছে যে, ওই সময়সীমার মধ্যে এ নিয়ে রিপোর্ট না দিলে হাজির হতে হবে আদালতে। এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চ। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা CBI নিয়োগ দুর্নীতির ঘটনায় তদন্ত করছে। তাঁরাই কলকাতা হাইকোর্টে দ্বারস্থ হয়েছিল। তাঁদের দাবি, নিয়োগ দুর্নীতির ঘটনায় গ্রেফতার হওয়া একাধিক সরকারি আধিকারিক যারা এখন জেলে আছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া কবে শুরু হবে। কেননা, CBI এই বিষয়ে একাধিকবার রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়েও তার কোনও জবাব পায়নি। রাজ্য সরকার তাঁদের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করার অনুমোদনও দেয়নি।

Advertisement

CBI’র সেই আবেদনের ভিত্তিতেই এদিন অর্থাৎ ২২ মার্চ কলকাতা হাইকোর্ট নোটিস পাঠিয়েছে মুখ্যসচিবকে। তাতেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আগামী ৩ এপ্রিলের মধ্যে এই নোটিসের জবাব মুখ্যসচিবকে দিতে হবে। আইনজীবী মারফত সেই জবাব দেওয়া যাবে। কিন্তু যদি সেই সময়সীমার মধ্যে তা না জানানো হয় তাহলে সশরীরে হাইকোর্টে হাজিরা দিয়ে তা জানাতে হবে। উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় বেশ কয়েকজন সরকারি আধিকারিক গ্রেফতার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই জামিনও পেয়ে গিয়েছেন। প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায়, সুবীরেশ ভট্টাচার্যদের গ্রেফতার করা হয়েছিল।

Advertisement

এদিন CBI’র তরফে আদালতে জানানো হয় যে, সরকারি আধিকারিকদের ক্ষেত্রে বিচার প্রক্রিয়া শুরু করতে গেলে রাজ্যের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন হয়। সেটা যেহেতু পাওয়া সম্ভব হয়নি, সেই কারণে তদন্ত এগোচ্ছে না। এই কথা শুনে বিচারপতি বলেন, ‘উচ্চ পর্যায়ের প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে, সেটা আইনের এবং জনগণের বিশ্বাসের ওপর ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলে। আর্থিক দুর্নীতির গুরুত্ব শুধুমাত্র শাস্তির মেয়াদ থেকে বোঝা যায় না। মানুষের আস্থা এবং সমাজের ওপর প্রশাসনিক ব্যবস্থার একটা সুদূরপ্রসারী প্রভাব আছে। তদন্ত যেখানে আদালতের নির্দেশে বা নজরদারিতে হচ্ছে, সেখানে হয়রানির জন্য করা হচ্ছে, এমনটা সেটা বলা যায় না। এটা একটা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি। এতে দেরি হওয়াটা দুঃখের বিষয়।’

Advertisement
Tags :
Advertisement