For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

দুপুরেই আছড়ে পড়ছে ঘূণিঝড় 'রিমল'-এর অগ্রভাগ, বন্ধ চট্টগ্রাম বন্দর

01:44 PM May 26, 2024 IST | Reshmi Khatun
দুপুরেই আছড়ে পড়ছে ঘূণিঝড়  রিমল  এর অগ্রভাগ  বন্ধ চট্টগ্রাম বন্দর
courtesy google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি :  বঙ্গোপসাগরের উপর থাকা গভীর নিম্নচাপ শনিবার রাতেই শক্তি বৃদ্ধি করে পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ে। ক্রমে আরও শক্তি বৃদ্ধি করতে চলেছে রিমাল। আজ পরিণত হবে প্রবণ ঘূর্ণিঝড়ে। আছড়ে পড়বে বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপের মাঝের স্থলভাগে। এদিকে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় চট্টগ্রাম বন্দরে নিজস্ব অ্যালার্ট-৪ জারি করা হয়েছে।বন্দরের অপারেশনাল কাজ পুরোপুরি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্দর জেটি থেকে সব জাহাজ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জরুরি কন্ট্রোল রুম চালু করেছে বাংলাদেশে বন্দর কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

রবিবার (২৬ মে) বাংলাদেশি আবহাওয়া অধিদফতর পরিচালক আজিজুর রহমান জানিয়েছেন, সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত নাগাদ স্থলভাগ অতিক্রম করবে ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্র। আর বিকেল ৩টা থেকে উপকূলে রিমালের অগ্রভাগের প্রভাব পড়বে।তিনি আরও জানিয়েছেন , ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব থাকবে। রিমাল সিভিয়ার সাইক্লোন স্ট্রোমে পরিণত হওয়ার সময় ১১০ থেকে ১২০ কিমি পর্যন্ত গতিবেগে ঝড়ো বাতাস বয়ে যাবে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ‘রিমাল’ আরও শক্তিশালী হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এটি বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশাল উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে।

Advertisement

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গেও ঘূর্ণিঝড় রেমালের মোকাবিলায় জেলাগুলিতে কন্ট্রোল রুম খুলে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। খাদ্য এবং ওষুধ-সহ সমস্ত জরুরি সামগ্রী মজুত রাখা হয়েছে। সমুদ্র উপকূলবর্তী জেলাগুলিকে সতর্ক করা হয়েছে। সমুদ্রের ধারেপাশে যাতে কেউ না থাকে সেই নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।

এদিকে সকাল থেকেই পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় আকাশের মুখ ভার। মাঝেমাঝে বৃষ্টি হচ্ছে, সেই সঙ্গে হালকা হাওয়া। এই পরিস্থিতিতে মানুষকে নিরাপদে রাখতে মাঠে নেমে কাজ করছে প্রশাসন। আবার দিঘায় আবহাওয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়ে উত্তাল হচ্ছে সমুদ্রও। ঢেউয়ের উচ্চতা ক্রমশ বাড়ছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, স্থলভাগে ঢোকার সময়ে ঝড়ের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার। কলকাতায় এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ কিলোমিটার গতিতে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে বৃষ্টিপাত সহযোগে। আর তাই ঘূর্ণিঝড়ের মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রাখছে প্রশাসন।

এই মুহূর্তে ‘রিমাল’ দিঘা থেকে ৩৯০ কিমি দূরে, বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ২৯০ ও সাগরদ্বীপ থেকে ২৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। এদিক ঘূর্ণিঝড়ে সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের মাঝে ল্যান্ডফলের সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে।

Advertisement
Tags :
Advertisement