OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

'ফুড ব্যাঙ্ক' থেকে খাবার চুরি করে চাকরি খোয়ালেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত

04:47 PM Apr 24, 2024 IST | Reshmi Khatun
courtesy google

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গরিবদের জন্য তৈরি ফুড ব্যাঙ্ক থেকে নিয়মিত খাবার হাতানোর দায়ে কানাডায় চাকরি খোয়ালেন ভারতীয় বংশোদ্ভুত এক ব্যাঙ্ক কর্মী। বরখাস্ত হওয়া কর্মীর নাম মেহুল প্রজাপতি। নিজেই একটি ভিডিয়ো শেযার করে গর্বের সঙ্গে মেহুল দাবি করেছিলেন, কীভাবে গরিবদের জন্য তৈরি করা ফুড ব্যাঙ্ক থেকে খাবার চুরি করে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের টাকা সঞ্চয় করেছেন। ব্যস আর যায় কোথায়। ওই ভিডিয়ো ঘিরে শোরগোল পড়ে যেতেই গুণধর কর্মীকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে টিডি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। 

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়। ওই ভিডিয়োতে দেখা যায়, মেহুল প্রজাপতি নামে এক ভারতীয় বংশোদ্ভুত বলছেন, কীভাবে তিনি কানাডার শিক্ষার্থীদের জন্য ফুড ব্যাঙ্ক থেকে খাবার হাতান। বিভিন্ন অলাভজনক সংস্থা, ট্রাস্ট এবং চার্চ, কলেজ এবং প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ফুড ব্যাঙ্ক থেকে 'বিনামূল্যে' তাঁর মুদি পণ্যদ্রব্য সংগ্রহ করেন। ভিডিয়োতে মেহুল তাঁর প্রত্যেক সপ্তাহের জন্য খাদ্য সংগ্রহও দেখিয়েছিলেন। যার মধ্যে রয়েছে ফল, শাকসবজি, রুটি, সস, পাস্তা এবং কৌটোজাত শাকসবজি।

অথচ মেহুল যে ব্যাঙ্কে কাজ করেন সেখান থেকে  গড়ে প্রতি বছর ৯৮,০০০ ডলার রোজগার করতেন।  ভিডিয়োতে দেখা যায় ফুড ব্যাঙ্ক থেকে চুরি করা ফল থেকে শাকসবজি থরে থরে সাজানো রয়েছে। ভিডিয়োটি পোস্ট করার পর বিতর্কের মুখে পড়েছেন মেহুল। কমেন্ট বক্সে অনেকেই তিরস্কার করেছেন তাঁকে। কারণ মূলত অভাবীদের জন্যই খোলা হয়েছে ফুড ব্যাঙ্ক। বিনামূল্যে এই ফুড ব্যাঙ্ক থেকে খাবার নেন অভাবীরা। এই ভিডিয়ো দেখার পর একজন লিখেছেন যে, ‘আমি নিয়মিত আমার স্থানীয় ফুড ব্যাঙ্কে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতাম। ব্যাঙ্ক খোলা থাকলে লোকেরা কেবল ভেতরে আসে এবং তাদের যা প্রয়োজন তা নিয়ে যায়। কিছু লোকের লজ্জা নেই।’ 

Tags :
food bankKanadamehul projapati
Next Article