খাবার খেয়েও খিদে পাচ্ছে ? নিমেষে মেটান চোখের খিদে
নিজস্ব প্রতিনিধি : খাবার খেয়ে ওঠেও কি খিদে পাচ্ছে ? কিংবা অন্যকে খেতে দেখেও খিগে খিদে পাচ্ছে,বুঝতে পারছেন না কি করবেন? তবে বেশি মন খরাপ না করে হাতের কাছে বিভিন্ন রকমের ড্রাই ফ্রুটস অথবা জুস খাওয়া যেতে পারে। অনেকে খিটখিটে থাকলে হঠাৎই খিদে পায়, এগুলো সব পেটের খিদে নয়,মনের খিদে। পছন্দসই খাবার পেলেই মনটা ভাল হয়ে যায় অনেকের। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ সময়ে হাতের কাছে থাকা চটজলদি খাবার বা বাইরের খাবার বেছে নেন অনেকে। ফলে অজান্তেই গড়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যেস। একটু সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। এগুলোকে অনেক সময় ইমোশনাল খিদেও বলা হয়ে থাকে। এটি অবশ্যই মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত। এইসময় হাতের কাছে মন পছন্দের খাবার না পেলে মেজাজ হয়ে যায় তুঙ্গে। এইসময় আরও বেশি করে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে ধ্যান দেওয়া প্রয়োজন।
ভেবে দেখুন, অবসাদ, দুঃখ, ক্লান্তি, একাকিত্ব, একঘেয়েমি, দুশ্চিন্তা বা মানসিক চাপ রয়েছে, এমন সময়ে খেতে ইচ্ছে করছে কি না? পছন্দের খাবার খাওয়ার পরে ডোপামিনের ক্ষরণ সাময়িক ভাবে আনন্দের অনুভূতি জাগায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ সময়ে হাতের কাছে থাকা চটজলদি খাবার বা বাইরের খাবার বেছে নেন অনেকে। ফলে অজান্তেই গড়ে ওঠে অস্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যেস।এতে যেমন শরীরের ক্ষতি হয় তেমনই মানসিক স্বাস্থ্যেপ পতন ঘটতে শুরু করে ধীরে ধীরে।
সতর্ক হন। প্রথমেই নিজেকে স্থির করুন। ঠান্ডা মেজাজে ভাবুন। হাতের কাছে শশা,কুমড়োর বিজ, ফলের রস অথবা টক দই রাখুন।চকলেট ও রাখতে পারেন এতে মন ভাল হয়ে যায় নিমেষে। তবে ড্রাই ফ্রুটস রাখলেও উপকৃত হবেন। আগে থেকে আনিয়ে রাখুন বাদাম,ছোলা, গাজর, অথবা মুড়িও খেতে পারেন। এতে চোখের খিদে দূর হবে আর শরীরও থাকবে তাজা।