OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

৪২ ডিগ্রিতে ORS মেশানো জল খেয়ে শরীর সতেজ রাখছে হরিণের দল

03:33 PM Apr 20, 2024 IST | Subrata Roy

নিজস্ব প্রতিনিধি,দুর্গাপুর : 'সর্বনেশে গ্রীষ্ম এসে বর্ষ শেষে রুদ্ররূপে, আপন ঝোঁকে বিষম রোখে আগুন ফোঁকে ধরার চোখে।' কবি সুকুমার রায়ের ছন্দই মিলছে আকাশে বাতাসে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা ।বইছে লু। কার্যত গৃহবন্দি আমজনতা। পর্যটকদেরও(Tourist) দেখা নেই। জঙ্গলের পশু পাখিরাও গভীর জঙ্গলের ভেতর শীতল জায়গা আশ্রয় নিচ্ছে। জঙ্গলের জলাশয়গুলিতেও ভিড় জমাচ্ছে তাঁরা। কাঁকসার(Kaksha) দেউলের সংরক্ষিত রিজার্ভের ভেতর রয়েছে প্রায় ১০০ হরিণ(Deer), ৫০০র অধিক ময়ূর, একাধিক নীল গাই, সজারু এবং বহু বিরল প্রাণী। বছরের অন্যান্য সময় সারাদিনই দেখা মেলে ওদের।

ওদের দেখতে পেয়ে আনন্দ উপভোগ করেন দুর দূরান্তের পর্যটকরাও। সূর্যের অস্ত গেলে হাতেগোনা কয়েকজন পর্যটককে দেখা গেলেও দাবদহের মাঝে কোন পর্যটককেই দেখা যাচ্ছে না। এই দাবদহে অসুস্থ যাতে হয়ে না পড়ে বন্য জীবজন্তুর সেইজন্য বিশেষ পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে বর্ধমান বনবিভাগের দুর্গাপুর বনাঞ্চল(Durgapur Forest Department)। দুর্গাপুর বনাঞ্চলের বনাধিকারিক সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,"প্রতিদিন সকালে এবং বিকেলে সংরক্ষিত রিজার্ভের ভেতর হরিণদের খাওয়ানো হচ্ছে ওআরএস।

দুপুরে দেওয়া হচ্ছে কাঁচা শাক,সবজি, তরমুজ। বনদপ্তরের চিকিৎসকও দিনে অন্তত একবার করে হরিণদের দেখভাল করছেন। জঙ্গলের ভেতর ডাল, পাতার ছাউনি করে শীতল জায়গা তৈরি করা হয়েছে। বনদপ্তরের সংরক্ষিত রিজার্ভ ছাড়াও গোটা জঙ্গলেই বেশ কয়েকটি জায়গায় জলের সাথে ওআরএস মিশিয়ে রাখা হচ্ছে। সেই ওআরএস মেশানো জল খাচ্ছে ময়ূর থেকে পাখি সকলে।

Tags :
Bardhaman Forest DepartmentKaksha Forest Animal Drinking ORS
Next Article