OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মালদার ভূতনিতে গঙ্গা ভাঙ্গন রোধের কাজ নিম্নমানের হওয়ায় বিক্ষোভ এলাকাবাসীদের

06:43 PM Jun 22, 2024 IST | Subrata Roy

নিজস্ব প্রতিনিধি, মালদা: মালদার ভূতনিতে গঙ্গা ভাঙ্গন রোধের কাজ নিম্নমানের হওয়ায় বিক্ষোভ এলাকাবাসীদের।শনিবার প্রায় আধ ঘন্টা ধরে কেশরপুর ঘাট সংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ (Agitation)প্রদর্শন করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।গঙ্গা ভাঙন রোধে হরিলুট চলছে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।মানিকচকের ভূতনির চড়ের কেশরপুর কলোনি এবং কোশি ঘাট এলাকায় বিগত তিনদিন আগে থেকে শুরু হয়েছে ব্যাপক ভাঙন।তবে ভাঙন রোধের কাজ কোশি ঘাটে শুরু না হলেও গঙ্গা নদীর পাড়ে চলছে কাজ। যে জায়গায় ভাঙন রোধের কাজ করা হচ্ছে সেই জায়গায় কোন ভাঙন, অথচ সেখানেই কোটি কোটি টাকার কাজ করা হচ্ছে।এমনকি কালুটোন টোলার বাঁধে প্রায় তিন জায়গার বাঁধ প্রায় নিশ্চিহ্ন অবস্থায় রয়েছে।অল্পবিস্তর গঙ্গা নদীর জল বাড়লেই সেই জল প্রবেশ করবে ভূতনি এলাকায়(Bhutni Area)।

নদী ভাঙনের এমন পরিস্থিতি নিয়ে বেজায় ক্ষুব্ধ নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা। প্রশাসন সহ জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা।ভাঙন আটকাতে দ্রুত কোন স্থায়ী পদক্ষেপ না নিলে গোটা ভূতনি আগামী দিনে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।স্থানীয় বাসিন্দা বীরবল মাহাতো অভিযোগ করে বলেন, প্রতিবছর কাজের নামে শুধুমাত্র হরি লুট চলছে।ভাঙন রোধে যে মাটির বস্তা ব্যবহার করা হচ্ছে তাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ মাটি দেওয়া হচ্ছে না। কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকা স্থানীয়রা সেই ঘটনার প্রতিবাদ করায় তাদের কাজ থেকে বের করে দেওয়া হয়।

আমরা সেই ঘটনার প্রতিবাদ করলে আমাদের হুমকি দেওয়া হয়। যার কারণে আমরা শনিবার বিক্ষোভ দেখিয়েছি।স্থানীয় গৃহবধূ গোলিয়া মাহাতো বলেন, ছোটছোট বাচ্চাদের নিয়ে ভয়ের মধ্যে দিনরাত কাটাচ্ছি।গঙ্গা নদী বর্তমানে শান্ত। বাড়ির সামনেই বাঁধ ভাঙা অবস্থায় রয়েছে গঙ্গা নদীর জল বাড়লেই বন্যায় ভাসবো আমরা। দ্রুত বাঁধ ঠিক করার দাবি জানাচ্ছি।

Tags :
Malda AgitationMalda Bhutni Villagers Agitation
Next Article