OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

পাকিস্তানের জেলে সরবজিতকে হত্যাকারী আমির সরফরাজ আততায়ীর গুলিতে ঝাঁঝরা

05:19 PM Apr 14, 2024 IST | Sundeep

নিজস্ব প্রতিনিধি, লাহোর: কথায় বলে, ‘যেমন কর্ম, তেমন ফল।’ পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের নির্দেশেই গুপ্তচর সন্দেহে বন্দি ভারতীয় যুবক সরবজি‍ৎ সিংকে জেলের মধ্যেই খুন করেছিল আমির সরফরাজ নামে এক কুখ্যাত দুষ্কৃতী। রবিবার লাহোরে অজ্ঞাতপরিচয়ধারী আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারাতে হল আইএসআই এজেন্টকে। আর ওই ঘটনা ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরেই সরফরাজের উপরে হামলা চলেছে বলে মনে করছেন লাহোরের পুলিশ কর্তারা। খুনিদের ধরতে শুরু হয়েছে বিশেষ অভিযান।

১৯৯০ সালের ৩০ অগস্ট পাকিস্তান সেনার হাতে আটক হয়েছিলেন পঞ্জাবের তরণতারন জেলার ভিখিবিন্ড গ্রামের বাসিন্দা সরবজি‍ৎ সিং। সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধভাবে পাকিস্তানে প্রবেশের দায়ে তার বিরুদ্ধে একাধিক গুরুতে ধারায় মামলা দায়ের করে পাক কর্তৃপক্ষ। লাজোর ও ফয়জালাবাদে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় সরবজিতের হাত রয়েছে বলে দাবি করে পাক সেনা। গুপ্তচর বৃত্তির দায়ে তাঁকে ফাঁসির সাজা শোনায় পাকিস্তান আদালত। কিন্তু সরবজিতের বিচারের নামে প্রহসন হয়েছে বলে অভিযোগ তোলে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক। পাকিস্তানের জেল থেকে সরবজি‍ৎকে ছাড়াতে নয়াদিল্লির যাবতীয় উদ্যোগ ব্যর্থ হয়।

২০১৩ সালের মে মাসে লাহোরের কোট লাখপত জেলে বন্দি থাকাকালীন সরবজিতের উপরে হামলা চালায় আমির সরফারাজ ও মুদাস্সির মুনিওয়ারে নামে দুই বন্দি। ইট দিয়ে লাগাতার আঘাত করে সরবজিতের মাথা থেঁতলে দেওয়ার পাশাপাশি একাধিকবার ছুরি দিয়ে আঘাত করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় সরবজিতকে উদ্ধার করে জিন্নাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটে (আইসিইউ) রাখা হয় তাঁকে। পাঁচ দিন বাদে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন সরবজিত। অভিযোগ পাক গুপ্তচের সংস্থা আইএসআইয়ের নির্দেশেই জেলে সরবজিতের উপরে চড়াও হযেছিল আমির সরফরাজ। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে লাহোরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক মইন খোকার সরবজিত হত্যা মামলায় অভিযুক্তের তালিকা থেকে সরফরাজের নাম বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন।   

Tags :
amir sarfarazSarabjit Singh Killer
Next Article