OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘মতুয়া ভাইবোনেরা CAA’র ফাঁদে পা দেবেন না’, আর্জি মমতার

মতুয়া ভাইবোনেরা CAA’র ফাঁদে পা দেবেন না। CAA মাথা আর লেজুড় হচ্ছে NRC। যেই আবেদন করবেন তখনই হয়ে যাবেন বিদেশি - ধুবুলিয়া থেকে মমতার বার্তা।
02:55 PM Mar 31, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Twitter

নিজস্ব প্রতিনিধি: ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ২০১৯ বা Citizenship Amendment Act, 2019 বা CAA নিয়ে মানুষের মনে ভয়, উদ্বেগ, আতঙ্ক কিছুতেই কমছে না। বিশেষ করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, মতুয়া(Matua), বাঙাল এবং রাজবংশীদের মধ্যে। সেই আইন নিয়ে রবিবার নদিয়া জেলার ধুবুলিয়া থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) কোন বার্তা দেন, সেইদিকেই তাকিয়ে ছিলেন সকলে। কেননা, রাজ্যের মধ্যে এই জেলাতেই সব থেকে বেশি মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস। জেলার দুটি লোকসভা কেন্দ্র কৃষ্ণনগর ও রানাঘাটের মধ্যে শেষেরটি রীতিমত মতুয়া অধ্যুষিত। কৃষ্ণনগর সেই তুলনায় মতুয়া অধ্যুষিত না হলেও মতুয়া প্রভাবিত এলাকা হিসাবেই চিহ্নিত। সেই কারণেই জেলার মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষেরা এদিন অপেক্ষা করছিলেন মমতা CAA নিয়ে কী বার্তা দেন তা দেখার জন্য। কৃষ্ণনগর শহরের অদূরে ধুবুলিয়া(Dhubulia) থেকে এদিন সেই মতুয়াদেরই মমতা জানিয়ে দিলেন, ‘মতুয়া ভাইবোনেরা CAA’র ফাঁদে পা দেবেন না। CAA মাথা আর তার লেজুড় হচ্ছে NRC।’

এদিনের সভা থেকে মমতা বলেন, ‘কিছুদিন আগে বাবুরা হঠাৎ বলল CAA। কমিটিতে কাকে করেছেন যেন? একটা পোস্ট অফিসের লোক, সেন্সাস-এর লোক। যারা বলছেন নাগরিকত্ব পেয়ে যাবেন এটা ভুল কথা। CAA -টা হচ্ছে মাথা, NRC-টা হচ্ছে লেজ। CAA করলেই NRC-তে পড়ে যাবেন। ভুলেও CAA -তে আবেদন করবেন না, একবার আবেদন করলেই অনুপ্রবেশকারী হয়ে যাবেন। আপনাদের কাছ থেকে সব কিছু কেড়ে নেবে। ডিটেনশান ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেবে। কী দরকার ওসব করার। আপনারা তো এখানে বেশ ভালই আছেন। আমারাও তো চাই, আপনারা ভাল থাকুন। বিজেপির প্রার্থীরা কেন CAA-তে আবেদন করছেন না। আগে বিজেপি নেতাদের করতে বলুন। এর পরে ইউনিফর্ম সিভিল কোড নিয়ে আসবে। নিজের সর্বনাশ কি নিজে করতে চান? যদি না করতে চান তাহলে ভুলেও আবেদন করবেন না নাগরিকত্বের জন্য। বিজেপির যারা লোকসভায় দাঁড়িয়েছে তাঁরা কেন CAA-তে আবেদন করছেন না জানেন? কারণ, CAA-তে অবদান করলেই বিদেশি হয়ে যাবে। ভোটে দাঁড়াতে পারবে না। CAA করার ক্ষমতা থাকলে একবছর আগে কেন করল না? ইলেকশনের আগে শুধু ভাঁওতা। যেই আবেদন করবেন তখনই হয়ে যাবেন বিদেশি।’

Tags :
CAADhubuliaMamata BanerjeeMatuaNRC
Next Article