OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

‘অযৌক্তিক ‘ মন্তব্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের  CAA মন্তব্যে ক্ষুব্ধ দিল্লি

04:52 PM Mar 15, 2024 IST | Srijita Mallick
courtesy: Google

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ভারতে  নাগরিকত্ব সংশোধনী  আইন বা CAA চালু হয়েছে।  আর  এই আইনের দিকে নজর রাখবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই জানিয়েছিলেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার। তাঁর সিএএ নিয়ে বক্তব্যকে কড়া ভাষায় ভৎসনা করল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক।

 ওয়াশিংটনের বার্তাকে অযৌক্তিক এবং  ভুল তথ্য দ্বারা পরিচালিত এবং ভুল জায়গায় প্রযুক্ত  বলে দাবি করেছে ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের তরফ থেকে বলা হয়েছে, ‘CAA নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়। এটি মানবিক মর্যাদা এবং মানবাধিকারকে সমর্থন করে।  এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। ‘

  CAA  নিয়ে আমেরিকা বলেছে,‘ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে আমরা সম্যক অবহিত এবং খানিকটা উদ্বিগ্ন। ওই আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে ধর্মীয় স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হচ্ছে কিনা এবং সব সম্প্রদায়ের অধিকার রক্ষিত হচ্ছে কিনা, তার উপরে বিশেষ নজর রাখব আমরা।' কূটনীতিবিদরা মনে করছেন, জো বাইডেন প্রশাসনের এমন মন্তব্য মোদি সরকারের জন্য যথেষ্টই বিড়ম্বনার।

উল্লেখ্য,   লোকসভা ভোটের আগে এই আইন কার্যকর করা নিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেছে বিরোধীরা। কেন্দ্রে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই ২০১৬ সালে সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ করেছিল। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনকে খানিকটা সংশোধন করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দু-বৌদ্ধ- খ্রিস্টান-শিখ-পার্সি ও জৈনদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ওই বিল আনা হয়। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে নিজেদের প্রচারে ব্যবহার করে পশ্চিমবঙ্গ-সহ আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া রাজ্যগুলিতে ফায়দা লুটেছিল বিজেপি। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর লোকসভায় এবং পরের দিন ১১ ডিসেম্বর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছিল বিল। সংসদের দুই কক্ষ ছাড়পত্র দেওয়ায় ১২ ডিসেম্বর বিলে স্বাক্ষর করেছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। পরের বছর ১০ জানুয়ারি কার্যকরও হয় আইন। নয়া আইনের প্রতিবাদে গোটা দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। উত্তাল হয়ে পড়ে একাধিক রাজ্য।

Tags :
CAAindiaunited state
Next Article