OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

ঈদে হয়নি সেমাই, অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন, ৩৪ বছর পর ফিরলেন বাড়ি

06:30 PM Apr 10, 2024 IST | Srijita Mallick

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ঈদের দিন বাড়িতে আনা হয়নি সেমাই। তাই ৩৪ বছর আগে বাড়ি ছেড়েছিলেন বাংলাদেশের  নৈশ্বরকাটি গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম। অবশেষে অভিমান ভেঙে আবারও বাড়িতে এল ছেলে।  ১৯৯০ সালে  ঈদের দিন সেমাই না হওয়ায় বাবা-মায়ের ওপর রাগ করে বাড়ি ছেড়েছিলেন ২৮ বছর বয়সী রফিকুল ইসলাম। 

জানা গিয়েছে বাড়ি ছাড়ার পর রফিকুল  থাকতেন কুমিল্লার মুরাদপুর উপজেলার চুলুরিয়া গ্রামে। সেখানেই তিনি বিয়ে করে সংসার পাতেন । বর্তমানে তাঁর রয়েছে একটি ছেলে এবং দুটি মেয়ে। রফিকুল  হলেন সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা ইউনিয়নের নৈশ্বরকাটি গ্রামের মতলেব সরদ্দারে বড় ছেলে। তিনি দীর্ঘ ৩৪ বছর বাড়ি ছাড়া ছিলেন। তবে অবশেষে বাড়ি ফেরায় ঈদের আগে খুশি রফিকুলের পরিবারের সদস্যরা।

রফিকুলের ভাই মহিদুল সরদার বলেন, ‘সেমাই না হওয়ায় বাড়ি ছেড়ে ছিল দাদা। এরপর টানা দুবছর তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। তবে তারপর থেকেই মিলেনি খোঁজ। গত ৮ এপ্রিল রাতে আচমকাই আমাদের গ্রামের মসজিদে সামনে আসে দাদা।  সেখানে আমার এক ভাইপোর কাছে আমাদের বাড়ির কথা জিজ্ঞেস করে। পরে টানা ৩৪ বছর পর আবারও দাদা বাড়ি ফিরে আসে।‘ অন্যদিকে রফিকুল ইসলামের মাতা শুকজান বিবি জানিয়েছেন, ‘ আমার বড় ছেলে বাড়িতে ফিরে এসেছে। তাই আমরা খুবই খুশী।‘

Tags :
Eidvermicelli
Next Article