OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সমুদ্রসাথী প্রকল্পে নাম নথিভুক্তকরণের সময়সীমা বাড়লো

আদর্শ আচরণবিধি প্রত্যাহার হতেই মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন সমুদ্রসাথী প্রকল্পের জন্য আবেদনের সময়সীমা যেন ১৫ জুলাই অবধি বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
03:41 PM Jun 09, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বেড়িয়ে একাধিক জনসভা থেকেই রাজ্য সরকারের চালু করা প্রকল্প সমুদ্রসাথী(Samadru Sathi Scheme) নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee)। কেননা সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া মৎস্যজীবীদের জন্য চালু হওয়া ওই প্রকল্পের জন্য আবেদন খুবই কম পড়েছে। এই অবস্থায় গত আড়াই মাস ধরে ভোট প্রক্রিয়া চলায় সমুদ্রসাথী প্রকল্পে আবেদনের পোর্টাল বন্ধ ছিল। তাই ওই প্রকল্পের জন্য নতুন করে কেউ আবেদনও জানাতে পারেননি। ভোট মিটতেই আদর্শ আচরণবিধি প্রত্যাহার করে নিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। নবান্ন(Nabanna) সূত্রে জানা গিয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি প্রত্যাহার হতেই মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন সমুদ্রসাথী প্রকল্পের জন্য আবেদনের সময়সীমা যেন ১৫ জুলাই অবধি বাড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই মোতাবেক শুক্রবার রাজ্য মৎস্য দফতরের(Fisheries Department) তরফে সমুদ্রসাথী প্রকল্পে আবেদনের মেয়াদ বাড়ানোর নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। আবেদনপত্র নেওয়ার কাজ সম্পূর্ণ হলে সেসব স্ক্রুটিনি করে উপভোক্তা তালিকা তৈরি হবে। তারপর তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাকা দেওয়া শুরু হবে।

প্রতিবছর ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত সমুদ্রে মৎস্য শিকার বন্ধ থাকে। এই সময়টা মাছের প্রজননকাল। তাই সমুদ্রে মাছ শিকারে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়। কেউ নির্দেশ না মানলে শাস্তির কোপে পড়তে হয়। টানা দু’মাস মাছ ধরার নৌকা, ট্রলার সমুদ্রে ভাসে না। তাই সমুদ্রের ওপর নির্ভরশীল মৎস্যজীবী(Fishermen) পরিবার আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে দিন কাটায়। মৎস্যজীবীদের পাশে দাঁড়াতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার সমুদ্রসাথী প্রকল্প চালু করেছে। যে সময়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া যায় না সেই ২ মাসের সময়সীমার জন্য সমুদ্রসাথী প্রকল্পের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের মাসে ৫ হাজার টাকা করে মোট ১০ হাজার টাকা দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্যের সমুদ্র উপকূলবর্তী দুই জেলা পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার প্রায় ১ লক্ষ মৎস্যজীবী সমুদ্রে মাছ ধরে জীবন নির্বাহ করেন। সমুদ্রসাথী প্রকল্পের মাধ্যমে তাঁরাই উপকৃত হবেন, অথচ সেই প্রকল্পের জন্য আবেদন জমা পড়েছে মাত্র ৪০ হাজারের সামান্য বেশি। যারা এখনও এই প্রকল্পের মধ্যে আসেননি তাঁদেরকেও প্রকল্পের আওতায় আনতে চেষ্টা করছেন মুখ্যমন্ত্রী।

Tags :
Fisheries DepartmentfishermenMamata BanerjeeNabannaSamadru Sathi Scheme
Next Article