OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

দুর্নীতির অভিযোগে কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপাল সত্যপালের বাড়িতে CBI তল্লাশি

12:23 PM Feb 22, 2024 IST | Srijita Mallick

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ  জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিকের সঙ্গে যুক্ত ৩০টি জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে সিবিআই। আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সকাল থেকে প্রায় ১০০ জন অফিসারকে মোতায়েন করে একাধিক শহরের ৩০টি জায়গায় অভিযান শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতেই শুরু হয়েছে এই তল্লাশি।

২০১৮ সালের ২৩ অগাস্ট থেকে ২০১৯ সালের ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল ছিলেন সত্যপাল মালিক।  আর সেই সময় উঠে এসেছে দুর্নীতির অভিযোগ। পুলিশ জানিয়েছে কিরু হাইড্রো ইলেকট্রিক পাওয়ার প্রজেক্টের ২,২০০ কোটি টাকার সিভিল ওয়ার্কস বকেয়া দেওয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে  সিবিআই চেনাব ভ্যালি পাওয়ার প্রজেক্টস (পি) লিমিটেডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান নবীন কুমার চৌধুরী এবং অন্যান্য প্রাক্তন কর্মকর্তা এমএস বাবু, এম কে মিত্তল এবং অরুণ কুমার মিশ্র এবং প্যাটেল ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে।

জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সত্যপাল  রাজ্যপাল থাকাকালীন সময় জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের দুটি বড় বরাতের ফাইল ছেড়ে দেওয়ার জন্য ৩০০ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন।  তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সত্যপাল। তিনি বলেন,’ আমি অসুস্থতা সত্ত্বেও আমার বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে সিবিআই। এসব তল্লাশি আমাকে দমাতে পারবে না।‘

উল্লেখ্য, জম্মু-কাশ্মীর কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হওয়ার আগে সত্যপাল মালিকই ছিলেন রাজ্যের দশম ও শেষ রাজ্যপাল।গত বছর একটি সাক্ষাৎকারে সত্যপাল বলেছিলেন, ২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনের আগে জম্মু ও কাশ্মীরে ঘটেছিল পুলওয়ামায় সিআরপিএফের কনভয়ে জঙ্গি হামলা। আর সেই হামলায় প্রাণ হারিয়েছিলেন ৪০ জন সেনা। এই ঘটনার পরে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী তাঁকে এই পুরো ঘটনাটি নিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে বলেছিলেন। সত্যপালের এই বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্ট হয় যে, পুলওয়ামা কাণ্ড নিয়ে মোদি রাজনৈতিক ভাবে কাজে লাগান চেষ্টা করেছে। আর তাতেই শুরু হয় রাজনৈতিক তরজা। তাই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, সত্যপালকে চাপ দিতেই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা তাঁর বাড়িতে তল্লাশি শুরু করেছে।

Tags :
CBICorruption CaseJammu and kashmirSatya Pal Malik
Next Article