OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বাঁশের চালে রান্না হচ্ছে ভাত, পায়েস, ব্য়াপারটা কী

01:43 PM Apr 22, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : বাঁশের চাল দিয়ে ভাত, পায়েস রান্না হচ্ছে, এমনটা কি শুনছেন? এমনটা কিন্তু খুব একটা শোনা যায় না। তবে বাস্তবে এটা কিন্তু ঘটেছে। বাঁশের ফল থেকে দানাদার শস্য সংগ্রহ করে রীতিমতো হইচই ফেলে দিয়েছেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ির ছেলে সাঞ্জু রায়। জানা যাচ্ছে, সেই শস্য থেকে উৎপাদিত চাল রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছে।

বিরল এই ঘটনাটি ঘটেছে দিনাজপুরের ফুলবাড়িতে একুয়ারি ইউনিয়নের পাকাপান গ্রামে। জানা যাচ্ছে, বাঁশঝাড়ের নীচ থেকে ধানের মতো দেখতে একটি দানাদার শস্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এবার সেই শস্য রোদে শুকিয়ে চলছে মাড়াই। তারপর সেখান থেকে উৎপাদিত হচ্ছে চাল। পাকাপান গ্রামের সাঞ্জু রায়ের বাড়িতেই এই দানাদার শস্য পাওয়া যাচ্ছে বাঁশঝাড় থেকে। ইতিমধ্যে বহু মানুষ সেই আশ্চর্যজনক শস্যটিকে দেখতে ও সংগ্রহ করতে ভিড় জমিয়েছেন সাঞ্জুর বাড়িতে। অনেকেই চাল সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন। অনেকে আবার শস্য সংগ্রহ করে নিয়েও গেছেন। ইতিমধ্যে গত এক সপ্তাহে প্রায় ৭ মন দানাদার সংগ্রহ করা হয়েছে। অনেকেই সেই চাল দিয়ে ভাত রান্না করে ফেলেছেন। পায়েস রান্নাও করে ফেলেছেন কেউ কেউ। 

কিন্তু এভাবে কি সত্যিই বাঁশের চাল তৈরি করা যায়? এর পিছনে কি কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে? বাংলাদেশে ধান গবেষণা সংস্থার রংপুরে আঞ্চলিক শাখার প্রধান রকিবুল হাসান জানান, সাধারণত কয়েক প্রজাতির বাঁশে ফুল ও ফল আসে। সেই ফল দেখতে অনেকটা ধানের মতো। ভারতেও বেশ কিছু জায়গায় এই ধরনের ফল দেখা যায়। এই চালে ঔষুধিগুণ রয়েছে ও চালটির পুষ্টিগুণ রয়েছে।

Tags :
Bamboo RiceBangladesh
Next Article