OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

Writer না মেলায় পরীক্ষা দিতে পারল না সাহারাজ, নির্দেশ তদন্তের

Writer না মেলায় উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিতেই পারল না সাহারাজ। ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন কাকদ্বীপ মহকুমা সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক।
04:50 PM Feb 17, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Facebook

নিজস্ব প্রতিনিধি: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার(Higher Secondary Exam 2024) মুখে গত রবিবার ফুটবল খেলতে গিয়ে হাত ভেঙে যায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার(South 24 Pargana) কাকদ্বীপের(Kakdwip) কাশীনগর হাইস্কুলের(Kashinagar High School) পরীক্ষার্থী সাহারাজ জমাদারের(Saharaj Jamadar)। সেই কারণে ছেলের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতে যাতে কোনও অসুবিধা না হয় তার জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে Writer চেয়ে আবেদন জানান সাহারাজের বাবা ইদ্রিস জমাদার। কিন্তু অভিযোগ, স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন, এত অল্প সময়ের মধ্যে Writer দেওয়া সম্ভব নয়। আর তাই এইবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় আর বসতেই পারল না উচ্চমাধ্যমিকের পরীক্ষার্থী সাহারাজ। এই ঘটনা কাকদ্বীপ মহকুমা সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শকের কানে যেতেই তিনি এই ঘটনায় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।  

সাহারাজ এখন কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। এক হাতে ব্যান্ডেজ, অন্য হাতে স্যালাইনের চ্যানেল। চিকিত্‍সক অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিয়েছেন। উচ্চমাধ্যমিক শেষ হলে সেই অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সাহারাজের পরিবার। সেই কারণেই যাতে সে ভাঙা হাত নিয়ে পরীক্ষা দিতে পারে তার জন্য কাশীনগর হাই স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে Writer চেয়ে আবেদন জানান সাহারাজের বাবা ইদ্রিস। গত বুধবার সেই আবেদন জানান তিনি। কিন্তু অভিযোগ, মুখের ওপর স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুবিমল মাইতি তাঁকে জানিয়ে দেন, এত কম সময়ের মধ্যে Writer জোগাড় করা সম্ভব নয়। ইদ্রিদের দাবি, ‘প্রধান শিক্ষক বললেন, হাতে মাত্র দু'দিন। Writer পাওয়া মুশকিল। অনুমতিও পাওয়া যাবে না। ছেলে যেন সুস্থ হয়ে পরের বছর পরীক্ষা দেয়। ওঁর পরামর্শ শুনে আকাশ থেকে পড়ি!’

সেই ঘটনার খবর কোনও ভাবে চলে যায় কাকদ্বীপ মহকুমা প্রশাসনের কাছে। সেখান থেকে কাকদ্বীপ মহকুমা সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শকের কানে। এখন কাকদ্বীপ মহকুমা সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক সিদ্ধার্থ হালদার জানিয়েছেন, ‘কেউ রাইটারের আবেদন করলে তা খতিয়ে দেখে সোজাসুজি প্রধান শিক্ষকেরা কাউন্সিলে যোগাযোগ করে অনুমতি নিতে পারেন। এক দিন হাতে সময় পেয়েও কেন কাউন্সিলে যোগাযোগ করলেন না স্কুল কর্তৃপক্ষ, তা খতিয়ে দেখা হবে। এমনটা হওয়ার কথা নয়।’ যদিও শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসতে পারেনি সাহারাজ। এখন তাঁর আফসোস, ‘Writer পেলে পরীক্ষা দিতে পারতাম। কিন্তু বছরটা নষ্ট হল!’

Tags :
Higher Secondary Exam 2024KakdwipKashinagar High SchoolSaharaj JamadarSouth 24 ParganaWriter.
Next Article