OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

নাম না করে অভিজি‍ৎকে আক্রমণ সায়নী ঘোষের

06:50 PM Mar 07, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি: লোকসভা ভোটের মুখে বিজেপির টিকিটে নাম লিখিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এবার নাম না করে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে আক্রমণ শানালেন তৃণমূলের যুবনেত্রী সায়নী ঘোষ। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে নিশানা করে সায়নীর তোপ, গোমূত্র দিয়ে কুলকুচি করে রায় দিতেন বিচারপতি। একইসঙ্গে অভিজিৎবাবু নির্বাচনে দাঁড়ালে তাঁর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বলেও চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন সায়নী।

এদিন বাঁকুড়া হিন্দুস্কুল মাঠে একটি রক্তদান শিবিরের আয়োজন করা হয় তৃণমূলের তরফে। রক্তদান শিবিরের পাশাপাশি ব্রিগেডের সমাবেশের প্রস্তুতি সভারও আয়োজন করা হয়। সেই সমাবেশে যোগ দিয়ে তৃণমূলের যুবনেত্রী সায়নী ঘোষ অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নাম না করেই জানান, ‘একজন বিচারকের চেয়ারে বসে বড় বড় কথা বলতেন। এখন বুঝতে পারছি, বিচারপতি যে রায় দিয়েছেন, সেগুলি গোমূত্র দিয়ে কুলকুচি করে দিয়েছেন। বিচারের বাণী আজ নীরবে নিভৃতে কাঁদছে। এতদিন আপনি বিচার করতেন। এবার মানুষ আপনার বিচার করবে।‘

এখানেই থেমে থাকেননি তিনি। অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে সায়নী এদিন সাফ জানিয়ে দেন, তৃণমূলের ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। তৃণমূল ৩৬৫ দিন মাঠেই থাকে। এই মাঠেই খেলা হবে। তৃণমূল গ্যালারিতে বসে থাকবে আর বাংলার মানুষ খেলবে। বাংলার মানুষই ওনাকে জামানত বাজেয়াপ্ত করে বিদায় দেবে।

ইতিমধ্যে সায়নীর মন্তব্য নিয়ে সরব হয়েছে রাজ্যের গেরুয়া শিবির। বাঁকুড়ায় বিজেপির জেলা সভাপতি সুনীল রুদ্র মণ্ডল জানান, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বিচারপতি থাকাকালীন যে রায় দিয়েছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় না। সাক্ষপ্রমাণের ভিত্তিতে তিনি এই রায় দিয়েছিলেন। বাংলার মানুষ কাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করবে, সেটা সময়ই বলবে।

 

Tags :
ABHIJIT GANGULYBankuraBJPPolitics.Sayani ghoshTmc
Next Article