OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

সুপ্রিম কোর্টে হিমাচল প্রদেশের ৬ কংগ্রেস বিধায়কের শুনানি হবে ১৮ মার্চ

02:48 PM Mar 16, 2024 IST | Srijita Mallick
courtesy: google

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ হিমাচল প্রদেশে রাজ্যসভা নির্বাচনে ক্রসভোট দেওয়ার পর ছয় জন কংগ্রেস বিধায়কের সদস্যপদ খারিজ করে বিধানসভার অধ্যক্ষ। এরপরেই তারা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন এই ছয় বিধায়ক। সেই সকল বিধায়করা হলেন রাজিন্দর রানা, সুধীর শর্মা, ইন্দর দত্ত লখনপাল, দেবিন্দর কুমার ভুতু, রবি ঠাকুর এবং চেতন্য শর্মা। আগামী ১৮ মার্চ তাদের শুনানি সুপ্রিম কোর্টে হবে বলে জানা গিয়েছে। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে  তাদের আবেদনের শুনানি হবে।

গত ২৭ ফেব্রুয়ারি হিমাচল প্রদেশে রাজ্যসভা ভোটে কংগ্রেসের ছয় বিধায়ক সুধীর শর্মা, রাজিন্দর রানা, রবীন্দ্র ঠাকুর, দেবিন্দর কুমার ভুট্টো, চৈতন্য শর্মা গারগেট এবং ইন্দার দত্ত লাখানপাল দলীয় নির্দেশ অমান্য করে বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজনকে ভোট দেন। তাদের সঙ্গে আরও তিন নির্দল বিধায়কও বিজেপি প্রার্থীকে ভোট দেন। যার ফলে হেরে যেতে হয় কংগ্রেস প্রার্থী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভিকে। ওই ক্রস ভোটিংয়ের ফলে সুখবিন্দর সিং সুখুর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস সরকারের ভবিষ্যত নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। বিদ্রোহী বিধায়করা রাজ্যের প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের ছেলে বিক্রমাদিত্য সিংয়ের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত। তবে বুধবার সকালেই রাজ্য মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন বীরভদ্র পুত্র। যদিও সন্ধ্যায় ইস্তফা প্রত্যাহার করেন তিনি।

বিদ্রোহী ছয় বিধায়কের সদস্যপদ খারিজের দাবি জানিয়ে বুধবারই কংগ্রেস পরিষদীয় দলের তরফে বিধানসভার অধ্যক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। ওই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে যুযুধান দুই পক্ষকে নিজের চেম্বারে ডেকে বিশেষ শুনানি করেন অধ্যক্ষ কুলদীপ সিং পাঠানিয়া। যদিও শুনানি শেষে রায়দান স্থগিত রাখেন তিনি। ফলে খানিকটা হলেও স্বস্তি পেয়েছিলেন ছয় বিধায়ক। তবে ২৭ ফেব্রুয়ারি দলত্যাগ বিরোধী আইনে ছয় বিধায়কের সদস্যপদ খারিজ করার কথা জানান অধ্যক্ষ। এরপরেই সুপ্রিম কোর্টের শরণাপন্ন হয় কংগ্রেসের ছয় জন বিধায়ক।

Tags :
congressHimachal Pradeshsupreme court
Next Article