OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বিনা চিকি‍ৎসায় মারা গেলেন বাংলাদেশের প্রথম পতাকার নকশাকার শিবনারায়ণ দাস

01:21 PM Apr 19, 2024 IST | Reshmi Khatun
courtesy goole

নিজস্ব প্রতিনিধি : দেশ স্বাধীনের হওয়ার আগে পতাকার নকশাকারদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাশ। আজ সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি।শিব নারায়ণ দাশের একমাত্র ছেলে অর্ণব আদিত্য দাশ ফেসবুকে জানিয়েছেন, তার বাবা সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে মারা গেছেন।তাঁর বাবার জন্য সবাইকে প্রার্থনা করতেও বলেছেন।

কে এই শিব নারায়ণ দাশ ? জাতীয় পতাকার সবুজ জমিনে বাংলাদেশের যে হলুদ মানচিত্রটি ছিল, তা অঙ্কন করেছিলেন এই শিব নারায়ণ দাশ।বাংলাদেশী এক সংবাদমাধ্যম কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নারায়ণ পুত্র অর্ণব আদিত্য জানান, বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় তাঁর বাবা শমরিতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে গতকাল রাতে তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি করা হয়। সেখানেই মৃত্যবরণ করেন তিনি।

নারায়ণ পুত্র অর্ণব আদিত্য আরও জানান যে, ‘বাবা সব সময় বলতেন, দেশের মানুষের প্রয়োজনে তিনি তখন দায়িত্ব পালন করেছেন। তাই এটা নিয়ে প্রচার চাইতেন না। কে স্বীকৃতি দিল না দিল তা নিয়েও মাথা ঘামাতেন না। অসুস্থ থাকার সময়ও এ নিয়ে তিনি কিছু বলেননি।’

তবে সরকার থেকে শিব নারায়ণ দাশের চিকিৎসার জন্য দুই লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন শিব নারায়ণ দাশ। এইকথা উল্লেখ করে অর্ণব আদিত্য আরও বলেন, ‘মধ্যবিত্ত পরিবারে হুট করে চিকিৎসা বাবদ লাখ লাখ টাকা খরচ করা বেশ কঠিন। বাবার দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসায় বিভিন্ন সময় বন্ধু–স্বজনেরা এগিয়ে এসেছেন।’ এখানে তিনি জানান, তিনি আগে বেসরকারি এয়ারলাইনসে কাজ করতেন। দুর্ঘটনায় কাজটি আর করতে পারেননি। বর্তমানে তিনি ফ্রিল্যান্সিং করছেন। তবে তাঁর বাবা লেখালেখি করে গেছেন সারা জীবন। নিভৃতে থাকতে পছন্দ করতেন তিনি।

Tags :
bangaladesh national flagBangladesh
Next Article