For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

তিলক কেটে আসা যাবে না স্কুলে, চাঞ্চল্য রঘুনাথগঞ্জে

এদিন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেন অভিভাবকরা। স্কুলের সামনে খোল করতাল বাজিয়ে বিক্ষোভে সামিল হন তাঁরা।
05:42 PM Jun 14, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
তিলক কেটে আসা যাবে না স্কুলে  চাঞ্চল্য রঘুনাথগঞ্জে
Courtesy - Google
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: রাজ্যের মধ্যে সব থেকে বড় সংখ্যালঘু অধ্যুষিত জেলা হল মুর্শিদাবাদ(Murshidabad District)। সেই জেলারই জঙ্গিপুর মহকুমার(Jangipur Sub Division) রঘুনাথগঞ্জ উচ্চতর বালিকা বিদ্যালয়ে(Raghunathganj Girls High School) শুক্রবার সকাল থেকেই ছড়িয়ে পড়ল তীব্র উত্তেজনা। কেননা, স্কুলে নির্দেশ জারি হয়েছে যে কোনও ছাত্রী তিলক কেটে আসতে পারবে না। এই ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক হইচই পড়ে গিয়েছে স্কুলের পড়ুয়া ও অভিভাবকদের মধ্যে। এই ফতোয়া প্রত্যাহারেরও দাবি জানান অভিভাবকরা। যদিও সরকারিভাবে এমন কোনও বিধি নিষেধ নেই বলেই জানিয়েছেন জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক(মাধ্যমিক) অমরকুমার শীল। আর এখানেই প্রশ্ন উঠছে, যেখানে নিয়মই নেই সেখানে এই ধরনের নির্দেশ কেন জারি করা হল ওইরকম স্পর্শকাতর এলাকায়। বিষয়টি জানাজানি হতেই, রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা জেলাজুড়েই।

Advertisement

রঘুনাথগঞ্জ উচ্চতর বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের একাংশের দাবি, গরমের ছুটির আগে বলা হয়েছিল তিলক কেটে স্কুলে আসা যাবে না। গরমের ছুটির পর স্কুলে আসার পরে হেম ম্যাডাম তাঁদের ধমক দিয়েছেন। তবে ছাত্রীরা এদিন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকাকে চেপে ধরে যে তাঁকে লিখিতিভাবে সই করে জানাতে হবে যে তিলক কেটে স্কুলে আসা যাবে না। যদিও তিনি তা লিখে দেননি। বিষয়টি জানাজানি হতেই এদিন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে রীতিমতো ক্ষোভ প্রকাশ করেন অভিভাবকরা। স্কুলের সামনে খোল করতাল বাজিয়ে বিক্ষোভে সামিল হয় অভিভাবকদের একাংশ। দফায় দফায় বিক্ষোভ ও স্লোগান দেন তাঁরা। অবিলম্বে এই ধরনের নির্দেশিকা প্রত্যাহারের দাবিও জানান হয়। যদিও স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা করবী নন্দী জানিয়েছেন, ‘বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা এক ছাত্রীকে তিলক পরে আসতে নিষেধ করেছিলেন। কেউ নিজের ধর্ম পালন করতে পারবে না, এমন কোনও নিয়ম নেই। এমন কেউ বারণ করেছে বলে আমার মনেও হয় না।’

Advertisement

Advertisement
Tags :
Advertisement