OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

মায়ের মৃত্যুর শোকে মারা গেলেন ছেলেও

01:00 PM Jan 04, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : কয়েকদিন আগেই বাবাকে হারিয়েছিলেন চট্টগ্রামের ছেলে রেজাউল করিম। বাবাকে হারানোর পর এবার মাকেও হারালেন। মাকে হারানোর খবর শুনেই অসুস্থতা বোধ করেন রেজাউল। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো যায়নি। মায়ের মৃত্যুর শোকে মৃত্যু হয় রেজাউলের।

জানা গিয়েছে, তিন মাস আগে সংযুক্ত আরব আমিরশাহী থেকে ফিরছিলেন রেজাউল করিম। জানা গিয়েছে, রেজাউলের বাড়ি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পূর্ব সৈয়দবাড়ি গ্রামে। বিদেশ থেকে দেশে ফেরার পর দিন কয়েকের মধ্যে মারা যান বাবা আবুল হামেশ। এরপর মায়ের সঙ্গেই থাকতেন রেজাউল। গত বুধবার মা লায়লা বেগমের মৃত্যু হয়। মোবাইলে মায়ের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরই অসুস্থ বোধ করেন রেজাউল। বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। বুধবার রাতে রাঙ্গুনিয়ার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় রেজাউলকে। সেখানেই চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

মা ও ছেলের একইদিনে মৃত্যু খুব একটা বেশি দেখা যায় না। রেজাউলকে পূর্ব সৈয়দবাড়ি গ্রামের বাসিন্দারা অনেকদিন ধরেই চেনেন। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে রেজাউলের চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারেননি অনেকেই। স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, বার্ধক্য জনিত কারণেই মা লায়লা বেগমের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু মায়ের মৃত্যুর খবর শুনে রেজাউলের চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছি না। রেজাউলের দুই মেয়ে রয়েছে। বাবা চলে যাওয়ায় এখন অথৈজলে পড়েছেন রেজাউলের পরিবারের সদস্যরা।

Tags :
BangladeshcittagangeHealthrejaul karim
Next Article