OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

৫৫ বছরের পুরনো মা-বাবার বিয়ের কেক, চেখে দেখলেন ছেলে

05:37 PM Jan 27, 2024 IST | Mainak Das

নিজস্ব প্রতিনিধি : ৫৫ বছর ধরে ফ্রিজেই রাখা ছিল কেকটিকে। মা-বাবার বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে সেই কেক তৈরি করা হয়েছিল। এবার সেই কেকের টুকরোরই স্বাদ পেলেন ছেলে ট্রাভিস। এত বছরের পুরনো একটি কেক ফ্রিজে সংরক্ষিত থাকতে পারে, ভাবতেই পারা যায় না। তবে এই বিরল অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকলেন ট্রাভিস।

গত ১৪ জানুয়ারি ফ্রিজ পরিষ্কার করছিলেন ট্রাভিস মার। সেইসময় ফ্রিজের এক কোন থেকে কেকের টুকরো দেখতে পান ট্রাভিস। কেকটি ট্রাভিসের বাবা ব্রায়ান মারের বিবাহ বার্ষিকীর কেক। ব্রায়ান মার পেশায় চিকিৎসক ছিলেন। গত বছরের জুন মাসে মারা যান ব্রায়ান। ১৯৬৮ সালে ব্রায়ানের প্রথম বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে এই ফ্রুট কেকটি বানানো হয়েছিল। প্রথমে ফ্রিজের এক কোনায় কেকটিকে দেখে বুঝতে পারেননি ব্রায়ানের ছেলে ট্রাভিস। এরপর ট্রাভিস তাঁর মা রোচেলকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেন। তখনই আসল সত্যিটা জানা যায়। মায়ের কাছ থেকে ট্রাভিস জানতে পারেন, রোচেলের এক বান্ধবীর মা বিয়ের উপহার হিসাবে কেকটি তৈরি করেছিলেন।

একটা সময়ে বিবাহের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে তৈরি করা কেক সংরক্ষিত করার রীতি ছিল। অনেক দম্পতিই এই সংরক্ষণ করে রাখত। জানা গিয়েছে, সেই রীতি মেনেই ফ্রিজের ভিতর ৫৫ বছর আগে তৈরি হওয়া কেকের টুকরোটিকে সংরক্ষিত রাখা হয়েছিল। ৫৫ বছরের পুরনো সেই কেকে কামড় দিয়ে উচ্ছ্বসিত ট্রাভিসের মা রোচেল জানান, পুরনো হয়ে গেলেও কেকটি ভালোই রয়েছে। মায়ের কথা শুনে কেকের স্বাদ নিয়ে দেখেছেন ছেলে ট্রাভিসও। জানা গিয়েছে, ফ্রিজের ভিতর থেকে কাগজে মোড়ানো যে কেকের টুকরোটি পাওয়া গিয়েছে, তাতে একটি কাগজে তারিখ উল্লেখ ছিল। সেখানে উল্লেখ ছিল ২০১৮ সালের কথা। ২০১৮ সালের আগে যেন কেকটি খোলা না হয় সেই কথাই লেখা ছিল। কিন্তু ২০১৮ সাল পেরিয়ে গেলেও সেই কথা কারোর মনে পড়েনি। শেষ পর্যন্ত মা-বাবার বিবাহ বার্ষিকী উপলক্ষে তৈরি করা কেকের স্বাদ পেলেন তাঁর ছেলে।

Tags :
cakeMarriagewedding cake
Next Article