For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

বিশ্বকাপের আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় সংরক্ষণ নীতি নিয়ে উঠল প্রশ্ন

05:49 PM May 29, 2024 IST | Mainak Das
বিশ্বকাপের আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় সংরক্ষণ নীতি নিয়ে উঠল প্রশ্ন
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি : টি ২০ বিশ্বকাপ শুরুর আগে ফের বিতর্কে দক্ষিণ আফ্রিকা। দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সংরক্ষণ নীতি নিয়ে উঠল প্রশ্ন। দক্ষিণ আফ্রিকা দলে কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান খেলোয়াড়ের উপস্থিতি কম নিয়ে সরব হলেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার এবি ডিভিলিয়ার্স।

Advertisement

দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সংরক্ষণ নীতি নিয়ে কিংবদন্তি এই ক্রিকেটার জানান, ‘দক্ষিণ আফ্রিকায় এই ধরনের ব্যবস্থা আগে থেকেই ছিল। এখনও দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সংরক্ষণ নীতি বজায় রাখা খুবই লজ্জাজনক বিষয়। এবারেও দক্ষিণ আফ্রিকা দল খুবই দুর্ধর্ষ দল। তবে লুঙ্গি এনগিডি নিয়ে যেটা ঘটল, তা খুবই হতাশাজনক। সম্প্রতি ফর্ম হারিয়ে ফেলেছিল লুঙ্গি। ওর চোট লেগেছিল। চোট না থাকলে ওকে টিমে রাখা যেত।‘

Advertisement

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে কার্যকর করা আইন অনুযায়ী দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম একাদশে কমপক্ষে ছয় জন কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়ের উপস্থিত থাকা প্রয়োজন। এই ছয় খেলোয়াড়ের মধ্যে কমপক্ষে দুজন কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান খেলোয়াড় থাকা প্রয়োজন। কিন্তু এবারে টি ২০ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার যে দল ঘোষণা করা হয়েছে, তাতে কগিসো রাবাডাই একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকান খেলোয়াড় ছিলেন যিনি প্রথম একাদশে জায়গা করে নিয়েছেন। অন্যদিকে লুঙ্গি এনগিডিকে রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসাবে নেওয়া হয়েছে। লুঙ্গি প্রথম একাদশে জায়গা না পাওয়ায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ২০১৬ সালের আগে কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়দের দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সামিল করা নিয়ে নতুন কোনও আইন ছিল না। তবে ২০১৬ সালের পর থেকে কৃষ্ণাঙ্গ খেলোয়াড়দের দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সামিল হওয়ার রাস্তা খুলে যায়।

Advertisement
Tags :
Advertisement