OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

বুথ বরাদ্দ বিতর্কে সুভাষের বিরুদ্ধে কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল

যে বুথে বেশি লিড, সেই বুথে বাড়তি বরাদ্দ। সুভাষের এই মন্তব্যকেই হাতিয়ার করে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলে কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল।
05:01 PM Mar 19, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Facebook and Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী তথা বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের(Bankura Constituency) বিজেপি সাংসদ(BJP MP) সুভাষ সরকার(Subhas Sarkar)। সেই বৈঠকের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে। সেখানেই সুভাষের বার্তা নিয়ে তৈরি হয় বিতর্ক। আর সেই বিতর্ককে হাতিয়ার করেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনের(ECI) দরজায় কড়া নাড়ছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস(TMC)। তাঁদের অভিযোগ, সুভাষের সেই বার্তা নিয়েই। সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়া সুভাষের ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘যে বুথ বেশি লিড দেবে, নির্বাচনের পরে সেই বুথ সাংসদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে বেশি বরাদ্দ পাবে।’ তৃণমূলের দাবি, সুভাষের এই মন্তব্য ‘প্রলোভনমূলক’ এবং তা নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘনের সামিল। সেই অভিযোগ তুলেই কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল। দেখার বিষয় কমিশন আদৌ কোনও পদক্ষেপ নেয় কী নেয় না।

এবারেও বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী প্রার্থী করেছে সুভাষকে। সেই সূত্রেই তিনি এখন নিত্যদিন নামছেন প্রচারে। গতকাল অর্থাৎ সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বাঁকুড়া-১ ব্লকের পুয়াবাগান মোড়ে দলের কর্মীদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন। সেই বৈঠকেরই ভিডিও এখন ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। ভিডিওতে সুভাষকে বলতে দেখা ও শোনা যাচ্ছে যে, ‘প্রতিটি বুথে আরও বেশি করে লিড দেওয়ার চেষ্টা করুন। যে সমস্ত বুথে বেশি করে লিড হবে সেখানে নিশ্চিত ভাবে ২০২৪-এর লোকসভা ভোটের পর আমি বেশি করে এলাকা উন্নয়ন তহবিলের বরাদ্দ অনুমোদন করব। গোটা এলাকাতেই প্রয়োজন অনুযায়ী সাংসদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দ করা হবে। তার পাশাপাশি যে বুথ বেশি লিড দেবে সেই বুথ ‘ইনসেনটিভ’ হিসাবে সাংসদের এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে বাড়তি অর্থ বরাদ্দ পাবে। স্বাভাবিক ভাবেই সেই বুথে বেশি কাজ হবে।’

আর সুভাষের এই বক্তব্য নিয়েই আপত্তি তুলেছে তৃণমূল। ভোট ঘোষণার পর সুভাষের এই মন্তব্য আসলে ভোটারদের ‘প্রলোভন’ দেখানো বলে দাবি রাজ্যের শাসকদলের। বাঁকুড়া লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর দাবি, ‘সুভাষ সরকার গত ৫ বছরে এলাকা উন্নয়ন তহবিলের যে ২৫ কোটি টাকা পেয়েছেন, তা-ই খরচ করতে পারেননি। বিজেপির নিচুতলার কর্মীরা তা নিয়ে বেশ ক্ষুব্ধ। এখন ভোটের মুখে এ সব কথা বলে প্রলোভন দেখানোর চেষ্টা করছেন প্রার্থী। এই ধরনের মন্তব্য করা আদর্শ আচরণ বিধির বিরোধী। আমরা নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাব।’

Tags :
Bankura Constituencybjp mpEciSubhas SarkarTmc
Next Article