OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

১৯ মার্চ CAA নিয়ে মামলার শুনানি সুপ্রিম কোর্টে

11:57 AM Mar 15, 2024 IST | Srijita Mallick
courtesy: Google

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)  জারি হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয় ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ  (IUML)। আগামী ১৯ মার্চ তাদের করা আবেদনের শুনানি হবে শীর্ষ আদালতে। প্রবীণ আইনজীবী কপিল সিবাল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের সামনে বিষয়টি উত্থাপন করেন বলে জানা গিয়েছে।

কেরালাভিত্তিক দল ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লিগ তথা (IUML) দায়ের করা পিটিশনে বলা হয়, সংবিধানের প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, তাই যে কোনও আইন পাস করা হলে তা ধর্ম-নিরপেক্ষ হতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূরের ডিভিশন বেঞ্চে সেই আবেদনপত্র জমা পড়ে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সংসদে সিএএ পাশ হলেও গত ১১ মার্চ দেশ জুড়ে লাগু হয় সিএএ।

উল্লেখ্য,   লোকসভা ভোটের আগে এই আইন কার্যকর করা নিয়ে বিজেপিকে নিশানা করেছে বিরোধীরা। কেন্দ্রে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই ২০১৬ সালে সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল পেশ করেছিল। ১৯৫৫ সালের নাগরিকত্ব আইনকে খানিকটা সংশোধন করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান থেকে আসা হিন্দু-বৌদ্ধ- খ্রিস্টান-শিখ-পার্সি ও জৈনদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য ওই বিল আনা হয়। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে নিজেদের প্রচারে ব্যবহার করে পশ্চিমবঙ্গ-সহ আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া রাজ্যগুলিতে ফায়দা লুটেছিল বিজেপি। ২০১৯ সালের ১০ ডিসেম্বর লোকসভায় এবং পরের দিন ১১ ডিসেম্বর রাজ্যসভায় পাশ হয়েছিল বিল। সংসদের দুই কক্ষ ছাড়পত্র দেওয়ায় ১২ ডিসেম্বর বিলে স্বাক্ষর করেছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। পরের বছর ১০ জানুয়ারি কার্যকরও হয় আইন। নয়া আইনের প্রতিবাদে গোটা দেশজুড়ে শুরু হয় বিক্ষোভ। উত্তাল হয়ে পড়ে একাধিক রাজ্য।

Tags :
CAAsupreme court
Next Article