OthersWeb Stories
খেলা | অন্যান্যক্রিকেটফুটবল
ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ
বিনোদন | ধারাবাহিকটলিউডবলিউডহলিউড
শিক্ষা - কর্মসংস্থান
শারদোৎসব | মহালয়াবনেদিবাড়ির পুজোপুজো ভ্রমণপুজো বাজারতাহাদের কথাতারাদের পুজোগ্রামবাংলার পুজোআজকের দশভূজা
লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না
রাজ্য | হুগলিহাওড়ামুর্শিদাবাদমালদহবীরভূমবাঁকুড়াপূর্ব মেদিনীপুরপূর্ব বর্ধমানপুরুলিয়াপশ্চিম মেদিনীপুরপশ্চিম বর্ধমাননদিয়াদার্জিলিংদক্ষিণ দিনাজপুরদক্ষিণ চব্বিশ পরগনাঝাড়গ্রামজলপাইগুড়িকোচবিহারকালিম্পংউত্তর দিনাজপুরউত্তর চব্বিশ পরগনাআলিপুরদুয়ার
বিবিধ | আনন্দময়ী
আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর

আবারও খেলা হবে, গ্রামে গ্রামে ফুটবল বিলি রাজ্যের

২৪’র ভোটের মুখে ‘খেলা হবে’ আবারও ফিরে আসছে গ্রাম বাংলার বুকে। মমতার সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, বিনামূল্যে গ্রামে গ্রামে ফুটবল বিলি করা হবে।
02:07 PM Dec 18, 2023 IST | Koushik Dey Sarkar
Courtesy - Google

নিজস্ব প্রতিনিধি: একুশের ভোটে তৃণমূলের(TMC) তরফে তোলা হয়েছিল ‘খেলা হবে’(Khela Hobe) শ্লোগান। তুমুল জনপ্রিয় পায় সেই শ্লোগান। এবার ২৪’র ভোটের(General Election 2024) মুখে সেই ‘খেলা হবে’ আবারও ফিরে আসছে গ্রাম বাংলার(Rural Bengal) বুকে। কেননা রাজ্যের ক্ষমতাসীন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Mamata Banerjee) সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, গ্রাম বাংলার ফুটবলপ্রেমীদের মাঠে নামায় উৎসাহ দিতে বিনামূল্যে গ্রামে গ্রামে ফুটবল(Football) বিলি করা হবে। রাজ্য সরকারের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের মাধ্যমে এই ফুটবল বিলি করা হবে। কিছু কিছু জায়গায় দেওয়া হবে ভলিবলও। রাজ্যের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প দফতরের আওতায় আছে Refugee Handicrafts নামে একটি বিভাগ। তাঁরাই এই ফুটবল ও ভলিবল সরবরাহ করবে।

একসময় ওপার বাংলা থেকে যাঁরা এখানে চলে এসেছিলেন, তাঁদের জীবন-জীবিকার বন্দোবস্ত করে দিতে সরকারি উদ্যোগে শুরু হয়েছিল Refugee Handicrafts’র পথ চলা। বাম আমলে সংস্থাটি মৃতপ্রায় হয়ে যায়। ক্ষমতায় এসে তাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্থাটি চালানোর ভার তুলে দেন বাংলার প্রাক্তন তারকা ফুটবলার মানস ভট্টাচার্য, বিদেশ বসু, ক্রম্পটন দত্ত, প্রশান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, নিমাই গোস্বামী এবং শান্তি মল্লিকের হাতে। পোশাক তৈরির পাশাপাশি ফুটবল ও ভলিবলও তৈরি করতে শুরু করে Refugee Handicrafts। মুখ্যমন্ত্রী সেই বলের নামকরণ করেন ‘জয়ী’। গত কয়েক বছর ধরে ভালো ব্যবসা করেছে এই সংস্থা। জেলায় জেলায় তৈরি হয়েছে নানা ইউনিট। Refugee Handicrafts’র তরফে ফুটবল ও ভলিবল তৈরির পাশাপাশি মহিলা শিল্পীদের দিয়ে পোশাক তৈরি করানোর ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। সেই সব বল ও পোষাক রাজ্য সরকার কিনে নিচ্ছে।

এই প্রসঙ্গে Refugee Handicraftsর চেয়ারম্যান মানস ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, ‘আমরা সংস্থাটিকে আর্থিকভাবে সচ্ছল করতে পেরেছি। কাজ দিতে পেরেছি বহু মহিলাকে। বিভিন্ন জেলার শিল্পীদের কাছ থেকে হরেকরকম হস্তশিল্প আমরা কিনছি ও বিক্রি করছি। পাশাপাশি সংস্থার তরফে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বিনামূল্যে ফুটবল ও ভলিবল দেওয়া শুরু করেছি আমরা। পুরুলিয়া, শান্তিনিকেতন ও বাঁকুড়ার পর সম্প্রতি আমরা ঝাড়গ্রামে যাই। সেখানে টিয়াকাঠি, বাঁশতলা, নলবানা প্রভৃতি গ্রামে জয়ী বিতরণ করেছি। তবে সেসবের পাশাপাশি গ্রামবাসীদের জন্য ধুতি, শাড়ি, কম্বল প্রভৃতি সরঞ্জামও নিয়ে গিয়েছিলাম। রাজ্যের নানা প্রান্তে ঘুরে এই উদ্যোগ নেওয়ার পরিকল্পনা করছি। এর মূল কারণ নতুন প্রজন্মের মধ্যে খেলাধুলোর আগ্রহ বাড়িয়ে তোলা। গ্রামগুলিতে ঘুরে পুরুষদের পাশাপাশি যেভাবে মহিলা খেলোয়াড়দের উদ্দীপনা দেখেছি, তাতে আমরা অভিভূত।’

Tags :
FootballGeneral Election 2024Khela hobeMamata BanerjeeRefugee Handicrafts.Rural BengalTmc
Next Article