For the best experience, open
https://m.eimuhurte.com
on your mobile browser.
OthersWeb Stories খেলা ছবিঘরতৃণমূলে ফিরলেন অর্জুন সিংবাংলাদেশপ্রযুক্তি-বাণিজ্যদেশকলকাতাকৃষিকাজ বিনোদন শিক্ষা - কর্মসংস্থান শারদোৎসব লাইফস্টাইলরাশিফলরান্নাবান্না রাজ্য বিবিধ আন্তর্জাতিককরোনাএকুশে জুলাইআলোকপাতঅন্য খবর
Advertisement

একুশে জুলাইয়ে আসা কর্মী সমর্থকদের থাকার ব্যবস্থা করা শুরু করে দিল তৃণমূল

২১শে জুলাই উপলক্ষ্যে শহর কলকাতায় আসা জোড়াফুলের কর্মী সমর্থকদের রাত্রিবাসের জন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দেওয়া হয়েছে।
09:56 AM Jul 15, 2024 IST | Koushik Dey Sarkar
একুশে জুলাইয়ে আসা কর্মী সমর্থকদের থাকার ব্যবস্থা করা শুরু করে দিল তৃণমূল
Courtesy - Facebook
Advertisement

নিজস্ব প্রতিনিধি: আগামী রবিবার ২১শে জুলাই(Ekushe July)। জোড়াফুলের বার্ষিক পার্বণের দিন। শহীদ স্মরণের দিন। জয়ের উচ্ছ্বাস উদযাপনের দিন। বৃষ্টিতে ভেজার দিন। পায়ে হেঁটে, মিছিল করে জনস্রোতে জনসুনামিতে হারিয়ে যাওয়ার দিন। অগ্নিকন্যার(Mamata Banerjee) আঁচল ছোঁয়ার দিন। সেই দিনটার জন্য শহর কলকাতায় আগত তৃণমূলের কর্মীসমর্থকদের থাকার ব্যবস্থা প্রতিবছরই করে তৃণমূল কংগ্রেস(TMC)। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের দূরবর্তী জেলার তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা আগামী বুধবার থেকেই কলকাতায়(Kolkata) আসা শুরু করে দেবেন। সেই সংখ্যা ২১শের আগেই দিনই ১ লক্ষ ছাপিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই এই বিপুল সংখ্যক মানুষের থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা এখন থেকেই করা শুরু করে দিল বাংলার শাসক দল।

Advertisement

তৃণমূলের তরফে ২১শে জুলাই উপলক্ষ্যে শহর কলকাতায় আসা জোড়াফুলের কর্মী সমর্থকদের রাত্রিবাসের জন্য গীতাঞ্জলি স্টেডিয়াম, উত্তীর্ণ অডিটোরিয়াম, ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র, নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম, সেন্ট্রাল পার্ক, ইকো-পার্কে প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে। কোন জেলার কর্মী-সমর্থকরা কোথায় রাত্রিবাস করবেন, সেই তালিকা ইতিমধ্যে দূরগত জেলা নেতৃত্বের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল নেতৃত্ব এখন সেই সব দূরবর্তী কর্মী-সমর্থকদের রাত্রিবাসের প্রস্তুতি শুরু করেছেন। তৃণমূলের দক্ষিণ কলকাতা সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বের কাঁধে দক্ষিণবঙ্গের দূরবর্তী জেলা এবং মালদা জেলার কর্মী-সমর্থকদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মালদা বাদ দিয়ে উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলির জনতা মূলত বিধাননগর ও রাজারহাটে থাকবেন। বিধাননগরের সার্বিক দায়িত্বে রয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু।

Advertisement

জোড়াফুলের দক্ষিণ কলকাতা জেলার সভাপতি দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, ‘গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে মালদা আর মুর্শিদাবাদের মানুষ থাকবেন। বীরভূম থেকে যারা আসবেন তাঁরা উত্তীর্ণতে থাকবেন। ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্র ও নেতাজি ইন্ডোরে ঝাড়গ্রাম-সহ জঙ্গলমহল থেকে আসা মানুষ থাকবেন।’ টানা কয়েক বছর গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে ২১ জুলাই-এর সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে আসা জনতার থাকা-খাওয়ার দায়িত্ব সামলান কলকাতার ১০৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুশান্ত ঘোষ। তাঁর কথায়, ‘গত বছর প্রায় ২০ হাজার মানুষের থাকা-খাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয়েছিল। এ বারেও সেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। শুক্রবার রাত থেকেই মানুষ আসতে শুরু করবেন।’ আবার বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ‘সেন্ট্রাল পার্ক-সহ যেখানে মানুষ থাকবেন সেখানে যাবতীয় বন্দোবস্ত গত বছরে যে রকম ছিল এবারেও তা-ই থাকবে। পুরসভার তরফে প্রয়োজনীয় পরিষেবা দেওয়া হবে। সেন্ট্রাল পার্ক, সল্টলেক স্টেডিয়ামের মেলা প্রাঙ্গণ, ইকো পার্ক মিলিয়ে অন্তত ২৫ হাজার মানুষের রাত্রিবাসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই সংখ্যা শেষের দিকে বাড়তেও পারে।’

Advertisement
Tags :
Advertisement